ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এবং জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কেন্দ্রের সহযোগিতায় এই সম্মেলন আয়োজন করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

ভারত এর আগে আফ্রিকা, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ দেশগুলোর জন্য মানবিক সহায়তা প্রদান করেছে।

ভারত ও ভুটানের অনন্য ও ঐতিহাসিক অংশীদারিত্ব গভীর করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বলেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।

সরবরাহ চেইনের কেন্দ্রীকরণ, বাণিজ্য ও অর্থ ব্যবস্থার অস্ত্রায়ন এবং তথ্য প্রবাহের স্বচ্ছতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জয়শঙ্কর।

“সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও সংস্থাগুলো এই বিষয়ে তদন্ত করছে,” জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল।

সাম্প্রতিক মাসগুলোতে এটি ছিল ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই-এর দ্বিতীয় বৈঠক।

মন্ত্রক জানিয়েছে যে ভারত সরকার দেশের সকল আন্তর্জাতিক পড়ুয়ার সুরক্ষা, নিরাপত্তা ও কল্যাণকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়।

ভারত ও কাতারের শিল্প ও বাণিজ্য তদারকি বিষয়ক যৌথ কার্যকারী দলকে যৌথ কমিশনে উন্নীত করা হয়েছে।

কাতারে বসবাসরত ৭ লক্ষাধিক ভারতীয়র জন্য ইউপিআই সংযোজন রেমিট্যান্স ও দৈনন্দিন লেনদেনের ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটাবে।

নিরাপত্তা ও আইন প্রয়োগ সংক্রান্ত যৌথ কমিটিকে উচ্চ পর্যায়ের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোতে উন্নীত করা হয়েছে

জি২০-তে জয়শঙ্করের অংশগ্রহণ ভারত ও জি২০ দেশগুলোর সম্পৃক্ততা আরও শক্তিশালী করবে, আশাবাদী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।