০২৪ সালের অক্টোবর মাসে ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী পবিত্র মার্ঘেরিটা ক্যারিকমের বেশ কয়েকটি দেশ সফর করেন।
ভারত-ক্যারিকম অংশীদারিত্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি অর্জন করেছে ৬ নভেম্বর, ২০২৪ (বুধবার) ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় ভারত-ক্যারিকম যৌথ কমিশনের বৈঠকের মাধ্যমে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) জয়দীপ মজুমদার এবং ডমিনিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী সচিব বারবারা ডেইলির নেতৃত্বে পরিচালিত এই বৈঠকে ক্যারিকম সেক্রেটারিয়েট, সদস্য রাষ্ট্রসমূহ এবং বিভিন্ন ভারতীয় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা অংশ নেন। বৈঠকের এজেন্ডা ছিল বিস্তৃত, যা অর্থনৈতিক সহযোগিতা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, প্রযুক্তি এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করেছিল।
বিশ্বজুড়ে অংশীদারিত্ব সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ভারত ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের প্রতি তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে। ১৫টি ক্যারিকম সদস্য রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত এই অঞ্চল ভারতের “গ্লোবাল সাউথ” কৌশলের অংশ, যেখানে যৌথ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা, স্থিতিশীলতা গড়ে তোলা এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।
যৌথ কমিশনের বৈঠকে ভারত-ক্যারিকম সম্পর্ক, বিশেষ করে বাণিজ্য, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ে বিস্তারিত পর্যালোচনা করা হয়। পাশাপাশি জলবায়ু স্থিতিশীলতা এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার মতো নতুন ক্ষেত্রগুলোও আলোচনায় আসে। ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে সহযোগিতা করার ভারতীয় কৌশল এই অংশীদারিত্বকে আরও দৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি দেয়।
অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সহযোগিতা:
বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং সক্ষমতা বৃদ্ধির উপর আলোচনা কেন্দ্রিত ছিল। ছোট ও মাঝারি শিল্প (SME) বিকাশে ভারত ক্যারিকমের জন্য অনুদান প্রস্তাব করেছে। এর আওতায় আর্থিক সহায়তা এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতা প্রদান করা হবে, যা তাদের বাজার সম্প্রসারণের সুযোগ বাড়াবে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও অবকাঠামো উন্নয়ন:
উভয় পক্ষ নবায়নযোগ্য জ্বালানিকে অগ্রাধিকার খাত হিসেবে চিহ্নিত করেছে। সৌরশক্তি এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ভারতের নেতৃত্ব ক্যারিকমের কার্বন নিঃসরণ হ্রাস ও জলবায়ু স্থিতিশীলতা অর্জনে সহায়ক হবে। এই সহযোগিতা ক্যারিকম দেশগুলোর টেকসই উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতের দায়িত্বশীল অবস্থানকেও সুদৃঢ় করবে।
উচ্চ পর্যায়ের সংযোগ এবং উন্নয়ন সহযোগিতা সম্প্রসারণ:
এই যৌথ কমিশনের বৈঠক ভারত ও ক্যারিকমের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনার ধারাবাহিকতায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর আগে, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সাইডলাইনে একটি ভারত-ক্যারিকম পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে, ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী পবিত্র মার্ঘেরিটা বার্বাডোস এবং অ্যান্টিগুয়া ও বারবুডা সহ বেশ কয়েকটি ক্যারিকম দেশ সফর করেন। সেখানে তিনি উচ্চ পর্যায়ের আলোচনায় অংশ নেন এবং পারস্পরিক চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেন। ক্যারিকমের সঙ্গে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় ভারত নির্দিষ্ট নীতিমালা এবং যৌথ প্রকল্প বাস্তবায়নে অগ্রাধিকার দিয়েছে।
ভারতের জন্য ক্যারিকমের কৌশলগত গুরুত্ব
ক্যারিকম একটি ঐক্যবদ্ধ কণ্ঠস্বর যা ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে ভারতের সহযোগিতার সুযোগ প্রসারিত করে। এর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করে ভারত তার ভূরাজনৈতিক লক্ষ্য পূরণ করতে পারে। অন্যদিকে, ভারতের সহযোগিতা ক্যারিকমের তথ্যপ্রযুক্তি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য অবকাঠামোর মতো খাতে উল্লেখযোগ্য উন্নয়নের সুযোগ তৈরি করে।
ভারতের এই উদ্যোগ “গ্লোবাল সাউথের কণ্ঠস্বর” ধারণার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, যা ভারতের জি২০ সভাপতিত্বের সময় প্রবর্তিত হয়েছিল। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ভারত তাদের স্বার্থ তুলে ধরতে চায়, যাদের জন্য আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে কণ্ঠস্বর নেই।
ভারত-ক্যারিকম অংশীদারিত্ব জনগণের মধ্যে বিনিময় এবং সাংস্কৃতিক সহযোগিতার ওপরও গুরুত্ব দেয়। এই অঞ্চলে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভারতীয় বংশোদ্ভূত জনসংখ্যা রয়েছে। ইন্ডিয়ান টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কোঅপারেশন প্রোগ্রামের মতো উদ্যোগ এই দুই অঞ্চলের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংযোগ তৈরি করেছে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও যৌথ উদ্যোগ:
ভারত এবং ক্যারিকম কয়েকটি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করছে:
শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিনিময়: মানব সম্পদ উন্নয়নের জন্য দুপক্ষ সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেছে। ভারতে ডিজিটাল প্রযুক্তির দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে প্রশাসন, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য খাতে ডিজিটাল পরিকাঠামো সহায়তা প্রদানের পরিকল্পনা রয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা: ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের জলবায়ু দুর্বলতাকে মাথায় রেখে আলোচনায় জলবায়ু অভিযোজন এবং দুর্যোগ স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।
স্বাস্থ্যসেবা ও ফার্মাসিউটিক্যালস: মহামারী কোভিড-১৯ জনস্বাস্থ্যের গুরুত্বকে স্পষ্ট করে তুলেছে। ভারত ক্যারিকম অঞ্চলে কম খরচের জেনেরিক ওষুধ সরবরাহের জন্য একটি আঞ্চলিক কেন্দ্র স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছে।
ভারত এবং ক্যারিকমের উচ্চ পর্যায়ের আলোচনা, উন্নয়ন সহযোগিতা এবং পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে টেকসই অংশীদারিত্ব গড়ে তোলা সম্ভব। এই যৌথ কমিশনের বৈঠক উভয় পক্ষের মধ্যে সাধারণ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং উন্নয়নের সুযোগ কাজে লাগানোর প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আসন্ন গায়ানা সফরের মধ্য দিয়ে ভারত-ক্যারিকম সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই অংশীদারিত্ব উভয় অঞ্চলের জন্য টেকসই উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে। সূত্র: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক
বিশ্বজুড়ে অংশীদারিত্ব সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ভারত ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের প্রতি তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে। ১৫টি ক্যারিকম সদস্য রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত এই অঞ্চল ভারতের “গ্লোবাল সাউথ” কৌশলের অংশ, যেখানে যৌথ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা, স্থিতিশীলতা গড়ে তোলা এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।
যৌথ কমিশনের বৈঠকে ভারত-ক্যারিকম সম্পর্ক, বিশেষ করে বাণিজ্য, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ে বিস্তারিত পর্যালোচনা করা হয়। পাশাপাশি জলবায়ু স্থিতিশীলতা এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার মতো নতুন ক্ষেত্রগুলোও আলোচনায় আসে। ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে সহযোগিতা করার ভারতীয় কৌশল এই অংশীদারিত্বকে আরও দৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি দেয়।
অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সহযোগিতা:
বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং সক্ষমতা বৃদ্ধির উপর আলোচনা কেন্দ্রিত ছিল। ছোট ও মাঝারি শিল্প (SME) বিকাশে ভারত ক্যারিকমের জন্য অনুদান প্রস্তাব করেছে। এর আওতায় আর্থিক সহায়তা এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতা প্রদান করা হবে, যা তাদের বাজার সম্প্রসারণের সুযোগ বাড়াবে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও অবকাঠামো উন্নয়ন:
উভয় পক্ষ নবায়নযোগ্য জ্বালানিকে অগ্রাধিকার খাত হিসেবে চিহ্নিত করেছে। সৌরশক্তি এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ভারতের নেতৃত্ব ক্যারিকমের কার্বন নিঃসরণ হ্রাস ও জলবায়ু স্থিতিশীলতা অর্জনে সহায়ক হবে। এই সহযোগিতা ক্যারিকম দেশগুলোর টেকসই উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতের দায়িত্বশীল অবস্থানকেও সুদৃঢ় করবে।
উচ্চ পর্যায়ের সংযোগ এবং উন্নয়ন সহযোগিতা সম্প্রসারণ:
এই যৌথ কমিশনের বৈঠক ভারত ও ক্যারিকমের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনার ধারাবাহিকতায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর আগে, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সাইডলাইনে একটি ভারত-ক্যারিকম পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে, ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী পবিত্র মার্ঘেরিটা বার্বাডোস এবং অ্যান্টিগুয়া ও বারবুডা সহ বেশ কয়েকটি ক্যারিকম দেশ সফর করেন। সেখানে তিনি উচ্চ পর্যায়ের আলোচনায় অংশ নেন এবং পারস্পরিক চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেন। ক্যারিকমের সঙ্গে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় ভারত নির্দিষ্ট নীতিমালা এবং যৌথ প্রকল্প বাস্তবায়নে অগ্রাধিকার দিয়েছে।
ভারতের জন্য ক্যারিকমের কৌশলগত গুরুত্ব
ক্যারিকম একটি ঐক্যবদ্ধ কণ্ঠস্বর যা ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে ভারতের সহযোগিতার সুযোগ প্রসারিত করে। এর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করে ভারত তার ভূরাজনৈতিক লক্ষ্য পূরণ করতে পারে। অন্যদিকে, ভারতের সহযোগিতা ক্যারিকমের তথ্যপ্রযুক্তি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য অবকাঠামোর মতো খাতে উল্লেখযোগ্য উন্নয়নের সুযোগ তৈরি করে।
ভারতের এই উদ্যোগ “গ্লোবাল সাউথের কণ্ঠস্বর” ধারণার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, যা ভারতের জি২০ সভাপতিত্বের সময় প্রবর্তিত হয়েছিল। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ভারত তাদের স্বার্থ তুলে ধরতে চায়, যাদের জন্য আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে কণ্ঠস্বর নেই।
ভারত-ক্যারিকম অংশীদারিত্ব জনগণের মধ্যে বিনিময় এবং সাংস্কৃতিক সহযোগিতার ওপরও গুরুত্ব দেয়। এই অঞ্চলে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভারতীয় বংশোদ্ভূত জনসংখ্যা রয়েছে। ইন্ডিয়ান টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কোঅপারেশন প্রোগ্রামের মতো উদ্যোগ এই দুই অঞ্চলের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংযোগ তৈরি করেছে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও যৌথ উদ্যোগ:
ভারত এবং ক্যারিকম কয়েকটি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করছে:
শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিনিময়: মানব সম্পদ উন্নয়নের জন্য দুপক্ষ সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেছে। ভারতে ডিজিটাল প্রযুক্তির দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে প্রশাসন, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য খাতে ডিজিটাল পরিকাঠামো সহায়তা প্রদানের পরিকল্পনা রয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা: ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের জলবায়ু দুর্বলতাকে মাথায় রেখে আলোচনায় জলবায়ু অভিযোজন এবং দুর্যোগ স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।
স্বাস্থ্যসেবা ও ফার্মাসিউটিক্যালস: মহামারী কোভিড-১৯ জনস্বাস্থ্যের গুরুত্বকে স্পষ্ট করে তুলেছে। ভারত ক্যারিকম অঞ্চলে কম খরচের জেনেরিক ওষুধ সরবরাহের জন্য একটি আঞ্চলিক কেন্দ্র স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছে।
ভারত এবং ক্যারিকমের উচ্চ পর্যায়ের আলোচনা, উন্নয়ন সহযোগিতা এবং পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে টেকসই অংশীদারিত্ব গড়ে তোলা সম্ভব। এই যৌথ কমিশনের বৈঠক উভয় পক্ষের মধ্যে সাধারণ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং উন্নয়নের সুযোগ কাজে লাগানোর প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আসন্ন গায়ানা সফরের মধ্য দিয়ে ভারত-ক্যারিকম সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই অংশীদারিত্ব উভয় অঞ্চলের জন্য টেকসই উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে। সূত্র: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক