রক্ষা অর্জন পরিষদ অংশগ্রহণের জন্য বিস্তারিত ক্রয় নোটিশ অনুমোদন করে, যা আর্মড ফোর্স আদ্যেরও আপগ্রেডের জন্য ১১০,৩২৮ কোটি টাকা মানের ক্রয় এর জন্যে মূল্যায়ন হয়েছে। এর মধ্যে বেশিরভাগ প্রক্রিয়া, যা ৯৭.ফলক্ষ শতাংশ মানে ৮২,১২৭ কোটি টাকা, স্থানীয় উৎস ব্যবহারের জন্য এমনকি উল্লেখযোগ্য।
সৈন্য প্রশাসন কাউন্সিল (ডিএসিএ) একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ নিতে ইণ্ডিয়া এবং ইন্ডিয়ান কোস্ট গার্ডের জন্য ৮৪,৩২৮ কোটি রুপির মানুষ সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নের জন্য এবং প্রত্যাশিত আত্মনির্ভর ভারত (আত্মনির্ভরশীল ভারত) পুনঃস্থাপন অধীনে স্বয়ংসম্পূর্ণভাবে সবজায়গায় উন্নয়ন। অন্যতমে, ৮২,১২৭ কোটি রুপির মানুষ সশস্ত্র বাহিনীর জন্য ৯৭.৪% ভারতীয় উৎসস্থান থেকে অবদান করা হবে, বিশেষ দঞ্ডারভিত্তিক ভারতীয় সশস্ত্র শিল্পের জন্য একটি বৃদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ প্রদর্শন। উন্নয়নের উপযুক্তি উচ্চতর সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন টেকসই প্ল্যাটফর্ম এবং যন্ত্রপাতির নিরবিচল। একদিনে বাংলাদেশ সেনা বাহিনীতে সফল মার সংগ্রাহকত্ব, লাইট ট্যাঙ্ক এবং সুসংঘট বিদ্যুত পদার্থ এরোপ্লেন সিস্টেম, - উপরে থাকা নগরবাসী সুরক্ষা সর্বস্তরের হেলমেটের সন্ধান সুরক্ষামূলকভাবে দেখা যাচ্ছে। ভারতীয় নৌবাহিনী সংক্রান্তিতে, সঙ্গরোধ নাবিক ক্ষেত্রে জলমণ্ডলীর সমর্থনযোগ্য কিললিং মিসাইল, বহুপদের জাহাজ এবং উচ্চতর স্বয়ংচালিত গাড়ীর আয়তন সহ বিভিন্ন সংযোজনের মাধ্যমে মারিটাইম শক্তির বৃদ্ধি প্রতিষ্ঠিৎ হবে। উল্লেখ্য, ভারতীয় বিমান বাহিনীর ঘাতক সমর্থন জাহাজ, দীর্ঘস্থায়ী গাইডেড বোমব, পর্যাপ্ত গ্রামাঞ্জভূত বোমার রেঞ্জ বৃদ্ধি পদার্থ এবং সুসংবেদনশীলতা সিস্টেম এর মাঝে নতুন সম্মিলিত হবে। এটি এয়ার ফোর্সের কর্মসঞ্চালন ক্ষমতা এবং পৌঁছ উন্নয়ন ভার্য করবে। উত্তরঃ, ভারতীয় কোস্ট গার্ড বাস্তবায়নের উপর নজর দেওয়া হয় যে, ততপর পরবর্তী প্রজনন অফশোর প্যাট্রল জাহাজ বৃদ্ধি পাবে, যা তত্পর কোস্টাল এলাকায় নজর রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এ অর্জন ভারতের সমুদ্র নিরাপত্তা উন্নীতকরণ এবং কোস্টাল সীমান্তের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই উদ্যোগটি ভারতের সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক করার লক্ষ্য রাখে এবং জনস্ব সশস্ত্র উৎপাদনের আদর্শ সংঙ্গতি দেয়, যা তুলনামূলক গবেষণা এবং প্রযুক্তিগত উন্নয়ন উত্সাহিত করবে।