চুক্তি এমনভাবে সম্পন্ন হয়েছে যে হজ ২০২৪ সালের জন্য ভারত থেকে মোট ১,৭৫,০২৫ জন পবিত্র যাত্রী যোগ্যতা অর্জন করতে পারবে।
ঐতিহাসিকতা এবং বৌদ্ধিক বন্ধনের কেন্দ্রে, বাংলাদেশের মন্ত্রী মাননী সুমিতি ইরানী এবং বিদেশ বিষয়ক পরিচ্ছন্ন মন্ত্রী ভি মুরলীধরান নেতৃত্ব করে একটি দল নিয়ে সৌদি আরবের জেদ্দায় চলে আসছেন, ২০২৪ সালের বিল্যাটারাল হজ চুক্তি স্বাক্ষর করার জন্য। স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানটি রবিবার (৭ জানুয়ারি ২০২৩) অনুষ্ঠিত হয়েছে, এটি ভারত-সৌদি আরব পার্টনারশিপের একটি মরির্ত মুহূর্ত চিহ্নিত। বাংলাদেশের মনান্যতা বিষয়ক মন্ত্রক মন্ত্রী প্রকাশিত তথ্যায় অনুযায়ী চুক্তিটি সরাসরি ১,75,025 জন হজ যাত্রীকে ভারত থেকে ২০২৪ সালের জন্য অনুমতি দেয়ার লক্ষ্যে তৃণমূল সমিতি হজ যাত্রীদের জন্য বিশেষ পরিচ্ছন্ন করেছে। এর মধ্যে, ১,40,020 জন ঝাঁটপট হজ যাত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট হয়েছে,যারা প্রথম বার হজ যাত্রী হিসেবে যাচ্ছেন, এবং বাকি ৩৫,০০৫ জন হজ গ্রুপ অপারেটরদ্বারা যাত্রা সম্পাদন করবেন। তিনি তাঁর দ্বিপাক্ষিক মিটিংতে বাংলাদেশের হজ ও উম্রাহ বিষয়ক মন্ত্রী তাওফিক বিন ফাউজান আ-রাবিয়ার সঙ্গে আলোচনা করলেন, আসম্ভাব্য যাত্রীদের জন্যে বার্তা ছড়ানোর বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল উদ্যোগগুলা উল্লেখ করেন। সৌদি প্রতিপক্ষও এসব চেষ্টা সরাসরি পর্যায়ক্রমে আরও প্রয়োজনীয় সাহায্য চালু থাকার প্রস্তাব করেছে। মন্ত্রী ইরানী তার সঙ্গে আস্থা সকলে শেয়ার করেছিলেন যে, ৮ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে সৌদি হজ ও উম্রাহ বিষয়ক মন্ত্রণালয় পরিচালিত তৃতীয় সংস্করণের 'হজ এবং উম্রাহ কনফারেন্স' উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হবে। এই কনফারেন্সটি প্রশাসনিক, সাংস্কৃতিক বন্ধনসহ স্পষ্ট ভাবে ঘোষণা করে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ-সৌদি আরব মধ্যকারে দৃড় সংবন্ধ নিয়ে বাস্তবায়ন হচ্ছে। সরকারি সচিব। ইরানী ছাড়াও, দলটি সৌদি আরবের ভারতীয় ব্যবসা সমুদায় এবং ভারতীয় প্রবাসীদের সাথে সাংস্কৃতিক যোগ দানে ছড়িয়ে গিয়েছে। সংস্কৃতি প্রকৌশলীদের সাথে মন্ত্রী ইরানীর উন্নতমূলক বার্তা নিয়ের মধ্যে যুক্তহওয়া বাংলাদেশ ও ভারত ব্যবস্থাপকদের সাথে ও উদ্যোগের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত গুরুত্ব স্থাপনে নিয়েছিলেন। সংগঠনদ্বয়ী মন্ত্রী ইরানী এবং মোস মুরলীধরান জেদ্দার ঐতিহ্যবাহী এল-বালাদ অঞ্চলেও যাচ্ছিলেন, যেটি সৌদি আরবের ঐতিহ্যবাহী ধর্মহীনভাবের অন্তর্ভুক্ত জেদ্দার সংরক্ষণ করে।
 
দ্বিপাক্ষিক পরিচ্ছন্ন পর্যটনের জন্য ভারত পর্যটন দেখার আগুন আখেদিতে সৌদি রাজবাণীর যোগ্য রাষ্ট্রদূত সালেহ ইদ আল-হুসেনীর সঙ্গে মতবিনিময় নিয়ে মিলতে সময় কেটেছিলেন।
 
ভারতীয় দলের সহিত যাত্রা, বিল্যাটারাল হজ চুক্তি স্বাক্ষর করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে বৃদ্ধি পাওয়া দ্বিপাক্ষিক পার্টনারশিপের প্রমাণ। এই চুক্তিটি সৃষ্টি করে ধর্মীয় পথপ্রদর্শন নয় আরও দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক এবং বৌদ্ধিক সংবন্ধও শক্তিগ্রহণ করে।