গতিবিধিয়ের দ্বাদশ সংস্করণ একটিআগামী বিশ্বমানের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে পরিচালিত হয়েছে, যেখানে ২৮টি দেশ এবং ১৪টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে।
গুজরাট প্রত্যাশিত কয়েকটি প্রকল্পকে সংস্কৃতি ও আর্থ-সামাজিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে এক নতুন সীমান্তে নিয়ে যাওয়া রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগ অনুষ্ঠান, ভাইব্রান্ট গুজরাট গ্লোবাল সামমিটিতে সাধারণের তথ্য ভরসা আছে। এই উদ্যোগটি, ২০২৪ সালের ১০-১২ জানুয়ারি তারিখের জন্য নির্ধারিত, বৈশ্বিক ব্যবসার জাগৎ সম্মেলন সেতু নির্মাণ করতে প্রস্তুত।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মদির একটি ধারক, এবং তিনি গুজরাতের মহাপরিচালক হিসেবে তাদের কর্মকালের সময় এই ধারণাটিকে সংবেদনশীল করেন। এ বছর উদযাবধি ২০তম বার্ষিকী উদযাবধি, গাণিতিকভাবে গুজরাট সরকার ঘোষণা দিয়েছে যে, ২৮টি দেশ এবং ১৪টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করবেন এই সাম্মেলনে। এই বিশ্বব্যাপী সামিল্লোচনায় একটি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পার্টনার দলও অংশ নিতে সচেষ্ট হওয়ার কথা ইতিশীত হয়েছে, যেমন অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, চেক প্রজাতন্ত্র, মিশর, এস্তোনিয়া, ফিনল্যাণ্ড, জার্মানি, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, কেনিয়া, মালয়েশিয়া, মাল্টা, মরক্কো, মোজাম্বিক, নেপাল, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, পোল্যান্ড, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, রুয়াণ্ডা, সিঙ্গাপুর, তাঞ্জানিয়া, থাইল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইউকে, উরুগুয়ে, ঘানা এবং ভিয়েতনাম। এই বিশাল উপস্থিতি সাধারণভাবে ভাইজ্য গ্রেলো গুজরাট গ্লোবাল সামমিটির প্রভাবে গ্রাহকের গুরুত্ব বাঢ়ানোর প্রতিজ্ঞা।
প্রতিষ্ঠানসমূহের সাথে যোগদানের ব্যাপারটিও উল্লেখযোগ্য। এরধরণে এমশামের আমেরিকান ক্যাম্ব্র অব কমার্স ইন্ডিয়া (এমচ্যাম ইন্ডিয়া), ইপিক ইন্ডিয়া-শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্বভারত মানসিক উন্নয়ন মহাসভা, ভারত-আমেরিকান ব্যবসার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক টাপঠানি শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক ইনড্যাস্ট্রি অসোসিয়েশন, আন্তর্জাতিক সৌরশক্তি সংঘ, জাপান বহিরাগমন ও পার্যটন ইনস্টিটিউট (জেত্র ইলার জাপান ) এবং কোরিয়ার ট্রেড এন্ড ইন--

------------------------------------------------------------------------------------------