বিশ্বজুড়ে যেকোনো ভূগলে ভৌগলিক পরিস্থিতি তীব্রভাবে পরিবর্তন পেয়েছে, সেই সময়ে নতুন দিল্লি এবং মস্কোর মধ্যে শক্তিশালী সম্পর্ক উভয়কে সুবিধা সমান দান করে।
২০২৩ সালের ২৫শে ডিসেম্বর থেকে ২৯শে ডিসেম্বর, ভারতের বাইরেকর্যায় মন্ত্রী ডঃ এস জয়শংকর রাশিয়ায় একটি ব্যাপকযায়িত ভ্রমণ করেছিলেন। এই দিনগুলির দৈর্ঘ্য ব্যাপক ডীপ এবং ভারত-রাশিয়া সংশ্লেষণের আঁকানের গভীরতা যে মধ্যে বহুল প্রত্যাশাশী একটি গ্লোবাল পরিবর্তনের সময়কে প্রদর্শন করে। ভিসিটের বর্ণনােসমূহে প্রেসিডেন্ট পুটিনের সঙ্গে পালিত মুখোমুখি হওয়াটি একটি বিশেষ সুযোগ, যা সংশ্লিষ্ট বিদেশ মন্ত্রীদের প্রিয়োভরে প্রদান করা হলেও এটি জানানোর মান যথেষ্ট দ্বিতীয় বিদেশ মন্ত্রী ডৃ জয়শংকরের দ্বারা।



২০০০ সাল থেকে ভারত ও রাশিয়ার সম্পর্ক সীমান্ত অকীর্ণ উন্নয়নের মাধ্যমে চলছে। ২০০০ সালে ভিসিটে উবৌম সময়ে দুটি দেশ এরমধ্যে রাষ্ট্রমূলক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়, যা পাহাড়ের প্রথম ভিসিটে হওয়াটির সময়। এ দিয়ে একই দিনগুলি প্রত্যাশায় হয়েছে প্রতি বছরের সামিট দুটি অনুষ্ঠিত হয় দুটি দেশ এর মধ্য।



২০০০ থেকে ২০২১ সালের জন্য ২১টি বার্ষিক সামিট্ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২০২২ এবং ২০২৩ সালে সামিটদ্বয় করা হয়নি। তফসিল যা অনুষ্ঠিত হয়ে ছিল এই সর্বোচ্চ স্তরের প্রতিষ্ঠানিক পদ্ধতিগত লক্ষ্যপ্রাপ্তির উচ্চতায় জুড়ে সে অবস্থানের উচ্চ প্রাধান্য প্রাত্যাহিক হয় এমন বলা যায়।



আগামী ২০২৪ সালে এমপিমহোদয় মন্ত্রীর পক্ষে মাশরাফি প্রাইম মিনিস্টারদের রাশিয়ায় ভিসিটের অনুপ্রাণিত অভিজ্ঞতার সময় কিছু আন্তর্ধিক কথা ভাননো হয়েছিল। উক্ত আমন্ত্রণটি এমপিম মন্ত্রীর উদ্দেশ্যে আকড়ে লেখা হয় এমন হওয়ার পক্ষে ভ্রমণের জন্য।



ভিসিটের সময়ে ইয়েরোর মন্ত্রী ডেনিস মান্টুরোভ এর সঙ্গে সর্বপ্রথমবার আলোচনা আলোচনা হয়েছিল, যিনি ভারত-রাশিয়া ইন্টার গভার্নমেন্টাল কমিশনের সহ-চেয়ারম্যান হিসাবে ভূমিকা পালন করেন। মান্তরোভ এবং বিদেশ মন্ত্রী লাভরোবের সাথে তার সংলগ্ন বিতান ব্যতিক্রম এরপরে এম্পন গবেষণায় এবং বাণিজ্যিক সমবেতে বিভিন্ন ডাক্তার Gibson সুযোগার্থ হয়েছিল এবং ফর্মাস্যুটিক্যাল ও স্বাস্থ্য ব্যক্তিগতগতগতপ্রণয় সমূহ ও তথ্য শেয়ার করেছিলেন। তার গতিকে বিশ্বও প্রাদেশিক নিউজনেটওর্কিংর প্রস্তাবস্বরুপে বিতর্কে আলোচনায় নতুন এখন তাত্ত্বিক সহযোগিতা সম্পর্কে ভাননা করা হয়েছিল।



ভিসিটে কুড়ংকুলাম পানি বৈদ্যু