সীমান্ত পুনর্জীবিতকরণ: ভারতের জীবন্ত গ্রাম প্রকল্পের লক্ষ্য উন্নয়ন এবং যোগাযোগ চাইতে উদ্ভাবন করা
দুর্গতি দূর করে দেওয়া: ভারতের জৈবন্যশীল গ্রামগুলির প্রোগ্রাম উন্নতি, সংযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে অগ্রসর করছে।
 
2023 সালে ভারতের সরকার আদেশ দিয়ে শুরু হওয়া ভারতের জৈবন্যশীল গ্রামগুলির প্রোগ্রাম (ভিভিপি) উত্তরমধ্যস্থ সীমার পাশাপাশি অবস্থিত নির্বাচিত গ্রামগুলিকে প্রজন্ম করার জন্য একটি প্রতিষ্ঠানিক এবং পরিপূর্ণমূলক পদক্ষেপ নির্ণয় করেছে।
 
২০২৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ঘোষণার মাধ্যমে, এই পরিকল্পনাটি ১৯টি জেলায় অরুণাচল প্রদেশ, সিকিম, উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ এবং লাদাখ সংযুক্ত প্রদেশের ৪৬টি ব্লক সম্পূর্ণের জন্য সীমান্ত এলাকাগুলির সাথে বিস্তৃত উন্নয়নের ক্ষেত্রে চিন্তা করে।
 
এটি শুধুমাত্র ভারতের জন্যই নয়, এটির সাথে এগিয়ে উঠছে এর প্রতিষ্ঠানীর দেশের ব্যবসায়ী সম্পর্কগুলির জন্য অন। এই প্রোগ্রামের লক্ষ্য হচ্ছে:
 
১। পর্যটন, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রচার, দক্ষতা উন্নয়ন, উদ্যোগবাহিনী এবং সমবায় সমিতিতে জীবিকার সুযোগ তৈরি করা।
 
২। রাস্তা সংযোগ, আবাসন, শক্তির সমাধান এবং টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কসহ প্রবিধানগুলির সম্পূর্ণ মর্যাদা।
 
৩। সীমান্ত এলাকার বাড়তি সেবা যেমন স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি এবং বাসস্থানের ত্রুটিগুলি দূর করা হয় সীমান্ত এলাকা উন্নয়ন প্রকল্প (বিএডিপি) এর অধীনে।
 
এই সর্বপ্রভৃতি উদ্দেশ্যগুলির প্রথম ধারায় থাকা এবং ভারতের সীমান্তের বাইরের পাওয়া ব্যাপারে এর প্রভাব ব্যবধান থাকে:
 
১। সীমান্ত নিরাপত্তা চীন সরকার দ্বারা কোন সমস্যার জন্য উদ্বৃত মন্তব্যের চেয়ে খুব বেশি শক্ত, তাই সীমান্ত এলাকার উন্নয়ন চীনি প্রতিবন্ধী দিকে অপেক্ষার মধ্যে রয়েছে।
 
২। অর্থনৈতিক সুযোগ এবং উদ্ভাবন: এই অঞ্চলগুলিতে পর্যটন এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য উন্নয়নের জন্য বাড়িতে বাড়ানোর কারণে অপর দেশের ব্যাবসায়িক সম্পর্ক আকর্ষণ করতে পারে। এটি বেশ কিছু সময় ধরেই বাস্তবায়িত হয়ে এসেছে এবং বৃদ্ধির ফলে বৃদ্ধি এবং সংস্কৃতিগত পরিবর্তনের দ্বিপিক জন্য অতিরিক্ত খাদ্যান্ন নিতে ক্ষমতা নড়াতে পারে।
 
৩। আঞ্চলিক উন্নয়ন এবং সংযোগ: উন্নত প্রযুক্তি বিনিয়োগের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হল সীমান্ত উপভোগের মধ্যে কারবার এবং মানুষ সরকার চলাকালীন করার সুযোগ প্রদান করা। নেপাল, মায়ানমার এবং মালদ্বীপের সহযোগিতায় অভিযোগপত্র করে অর্থনৈতিক সমর্থনের উপরায় উন্নয়নের অনুরূপ অন্যান্য বাধা ধরা হয়েছে।
 
৪। পর্যাবেক্ষণাধীন বার্ধক্য এবং সহযোগিতা: চাষ পদ্ধতি পর্যাবেক্ষন করার দ্বারা পর্যবেক্ষণাধীন সহযোগিতার সুযোগ প্রদান করার জন্য সীমান্ত উপকূলটি এলাকায় যোগাযোগ করা পড়েছে।
 
৫। সামাজিক-সাংস্কৃতিক বিনিময়: প্রোগ্রামটি এছাড়াও সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিচর্যা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের পুনরুদ্ধারের উপর বেশি কেন্দ্রীয় জোর দেওয়া হ