ভারত এবং পাকিস্তান প্রায়শই বিভিন্ন সিভিল আসন্নানিক ও মাছ ধরে রাখার জন্য তাদের মধ্যবর্তীকে তালিকা পরিবর্তন করে।
ভারত সরকারটি পাকিস্তানের হতাদার নির্মাণেও সহিত নাগরিক বাণিজ্যিক, অনুপস্থিত ভারতীয় রক্ষাবাহিনীর কর্মী এবং মাছিবাদিদের শীঘ্রই মুক্তি দিয়ে পৌঁছতে পাকিস্তানকে অনুরোধ করেছে, বাহ্যিক বিষয়ের মন্ত্রণালয় (এমইএ) এই সূত্রে জানিয়েছেন সোমবার (১ জানুয়ারী, ২০২৩) ।
এই অনুরোধটি করা হয়েছে ভারত ও পাকিস্তানের নাগরিক বাণিজ্যিক বন্ধুত্বের তালিকা এবং মাছিবাদিদের তালিকা বিনিময় করার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে । তালিকা টি নতুন দিল্লি এবং ইসলামাবাদে সময় পরস্পরের মাধ্যমে পরস্পর বিনিময় করা হয়।
২০০৮ সালের দূতাবাস অ্যাক্সেস চুক্তিতে প্রতি বছরে ১ জানুয়ারী এবং ১ জুলাই তারিখে এই চুক্তিতে এই ধরনের তালিকা বিনিময় করা হয়।
ভারত তাদের কাবজ্জা কর্মী হিসাবে বিশ্বাস রাখা তালিকা তালিকা প্রদান করেছে পাকিস্তানের লোকদের ভারতীয় বা ভারতীয় বলে ধারণা করা ৩৩৭ নাগরিক বাণিজ্যিক কর্মী এবং ৮১ মাছিবাদিদ। অতএব, পাকিস্তান কে জরুরি অবস্থায় ১৮৪ জন পরিস্থিতি পরে বিচারিত হয়েছে ভারতীয় মাছিবাদিদদের মুক্তি ও বিচাররহিত নিলেনের অনুরোধ করা হয়েছে। ছাড়িয়ে তাছাড়ি, পাকিস্তানকে বোধগম্য বিচার প্রবেশ ব্যবস্থা সরবরাহ করার অনুরোধ করা হয়েছে পাকিস্তানের কারাবাসী মানুষের বিচার কেন্দ্রে অবস্থিত ১২টি নাগরিক, যারা ভারতীয় ধারণা করা হয়।
"ভারত প্রত্যায়িত রাষ্ট্রের মধ্যে নাগরিক ও মাছিবাদিদদের মধ্যে বিভিন্ন মানবিক বিষয়ের সঙ্গে সম্পর্কান্ত সমস্ত অপরাধ সম্পর্কে গুজ্বি করে।" এমইএ কার্যালয় বলেছে।
এই প্রসঙ্গে, ভারত পাকিস্তানকে উদ্বুদ্ধ করছে তাদের নামে ন্যাশনালিটি কনফার্মেশনে বাধ্যতামূলক ক্রমবর্ধমান করতে পাকিস্তানের শেষ করে গন্যত্রসূচীতে থাকা ৬৫ জন ভারতীয় কাবজ্জা কর্মী, যার জাতীয়তা নিশ্চিতকরণের টাকা পাকিস্তান থেকে অপেক্ষার জন্য বাকি রয়েছে বলে বেচারা করেছে।
সরকারের সমর্থনের ফলে, ২০১৪ সাল থেকে পাকিস্তান থেকে ২,৬৩৯ জন ভারতীয় মাছিবাদিদ এবং ৬৭ জন ভারতীয় নাগরিক কাবজ্জা কর্মী দেশে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে। এটি ইতিমধ্যেই ২০২৩ সালে পাকিস্তান থেকে ৪৭৮ জন ভারতীয় মাছিবাদিদ এবং ৯ জন ভারতীয় নাগরিক কাবজ্জা কর্মী ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে এমইএ এর তথ্য অনুযায়ী।