গত কয়েক বছরে ভারত এবং রাশিয়ার মধ্যে বাণিজ্যিক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক মেজে চলেছে।
সংবিধান কর্মমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ২০২৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর হতে রাশিয়ায় পাঁচ দিনের ভ্রমণ শুরু করেছেন। এই ভ্রমণটি যথাযথভাবে দুইপক্ষের মধ্যে অনুপ্রেরণামূলক পরিবর্তনশীলতা এবং অর্থনৈতিক মোষ্টিকে ওপরে রাখার জন্য করার । জাতীয় বিদেশ বিষয়মন্ত্রকের মন্ত্রকগণ বিভাগের অনুসারে, ২০২৩ সালের ২৫ থেকে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভ্রমণটির সময় মধ্যে ইম জয়শঙ্কর ঠিক ধনা আর্থিক যোগাযোগ প্রসঙ্গে তাঁরা চারপাশের বিষয়ে আলোচনা করার জন্য রাশিয়ার উপনির্যাস প্রধান মন্ত্রী এবং বাণিজ্য মন্ত্রী দেনিস মানতুরভের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে যোগাযোগ ও নিশ্চিত করা হবে। এম জয়শঙ্করও বিদেশ বিষয়মন্ত্রী সার্গে লাভরভের সঙ্গে সাক্ষাৎ হতে চলাকালীন দ্বিপক্ষীয়, বহুপাক্ষীয় ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে আলোচনা করবেন। বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে মানুষ টু মানুষ ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক চূর্ণ করা হয়েছে এই দুটি দেশের মধ্যে। মস্কোতে এবং সেন্ট পিটার্সবার্গে ইআম জয়শঙ্করের অনুষ্ঠান অন্তর্ভুক্ত হবে। অর্থনীতিগত এবং অর্থনীতি মোষ্টিতো জোড়া দেখাতে এই ইআম জয়শঙ্করের ভ্রমণ আলোচিত।। বাণিজ্য এবং অর্থনীতি মোষ্টিতির জন্য, ২০১৪ সালের আগে এবং রাশিয়ার-ভারত ডিমুর্ত বিদেশ বিষয় কমিশনের পরিচালনা অনুষ্ঠান করেছেন এই যোগ্যতাসম্পন্ন সঙ্ঘ দ্বারা বাণিজ্য এবং অর্থনীতি সম্পর্ককে মন্ত্রী সুরক্ষা করতে। রাশিয়ার উপনির্যাস প্রধানমন্ত্রীসহ লাগাতার হয়নি-১৩ এপ্রিল, ২০২৩ তারিখে নিউ দিল্লীতে বিষয়ে অনুষ্ঠানটি আমলে নেয়া হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়া সময়সীমার জন্য, ইআম জয়শঙ্কর এক্ষেত্রে দ্বীপগুলি হলেও বাস্তবিক গতিশীলতা, ফলাফল দিয়ে ভারতের সংস্থাবিদ বিখ্যাত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে একজন "পত্রকার" হিসেবে ঘোষণা করেছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে ব্রিটিশ সম্প্রদায়কে বর্তমান রাষ্ট্র হিসেবে পরিণত থেকে আধুনিক রাষ্ট্র হওয়া উল্লেখযোগ্য অগতিশীলতা, "দুইটি ইতালি ব্যতিক্রমগ্রস্ত দেশের বলেই এক সংখ্যালঘু আবার ভারতকে সম্মান ও উদকাশ করার কারণ দিচ্ছে।"।
যোগাযোগ করুন
আমাদের সদস্যতা


Contact Us
Subscribe
News Letter 
