ভারত এবং দক্ষিণ কোরিয়া এই বছরের মধ্যে তাদের রাজনৈতিক সম্পর্কের পঞ্জের বারষিকী উদ্ভাসিত করেছে
দক্ষতার এক উদাহরণস্বরূপে, ভারতের সেনাবাহিনীর প্রধান, জেনারেল মনোজ পাণ্ডে, ২০ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে শুভ যাত্রার সাথে দক্ষতা এবং সহযোগিতা এর একটি প্রতীকমূলক চেষ্টায় দক্ষ কর্মসূচি শূরু করেছেন। ভারত এবং দক্ষিণ কোরিয়া মধ্যে গভীরভাবে সংস্কৃতিক বাঁধন এবং প্রগাতিশীল প্রতিরোধী সহযোগিতায় একসঙ্গে মিলিয়েছেন এতীত সময় নির্ধারিত এবং উপাদান সম্পন্ন এ সিদ্ধান্তের প্রমাণ।   ২০২৩ সালটি ভারত এবং দক্ষিণ কোরিয়া এর দীর্ঘ সামরিক সংঘবন্ধনের স্বর্ণজয়নক উপলক্ষ্য অনুষ্ঠান করছে। মনোজ পাণ্ডের দৌর-দর্শনের মাধ্যমে সাইবারস্যুরিটি, ড্রোন যুদ্ধ, সীমান্ত পরিচালনা সহ প্রতিরক্ষার এলাকায় গভীর সহযোগিতা বৃদ্ধি করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলো। এছাড়াও, এই যাত্রাটি ভারত-দক্ষিণ কোরিয়া অর্থনীতি এবং সামরিক জীবনে সহযোগিতা এর দিকে নতুন দিক নির্ধারণ করে৷   নিরীক্ষণসত্ত্বে বড়ভাবে প্রস্তুত ও সরঞ্জামগুলির পরিদর্শন সহ মনোজ পাণ্ডের মুজিবদ্দিনের অনুষদের ওপর ভ্রমণ ভারত এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রতিষ্ঠিত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির, মধ্যভাগে অর্জন অভিযান প্রশাসন (ডাপা), মানি স্টিকস দ্বারা বিপিএআই, এজেন্সি ফর প্রতিষ্ঠান ডেভেলপমেন্ট ব্যাবস্থা এবং কোরিয়ান আর্মি সেন্টরের সীমান্ত এবং উদ্দীপনা সেনা ধর্মে দৌরভ্যান্তর করবেন। আধুনিক সমর প্রযুক্তি উপর ভিত্তি করে ভারত এর প্রতিরক্ষা খেতাব এবং দক্ষিণ কোরিয়ার প্রযুক্তির উন্নয়নের ক্ষেত্রে মনোজ পাণ্ডের পুনরায়মঃ ড্রোন প্রযুক্তির স্নাতক শিক্ষা, স্বপ্নায়ন মানবইতিহাসিক গবেষণা ও আধুনিক পর্যবেক্ষন সিস্টেম পরীক্ষা ইত্যাদি প্রস্তাবিত রযেছে। এই অন্বেষণ গুলি প্রতিরক্ষা খেতাব ডিজিটালীভাবে উন্নয়ন এবং দক্ষিণ কোরিয়ার প্রযুক্তির অগ্রণী ধারার সঙ্গে মিলিয়ে যাবে।   বিশেষভাবে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের এগিয়ে যাওয়া বৈপন্ন দৌরভাষ্যিক ভৌগোলিক পরিবেশে মধ্য ভাগবিশেষে, মনোজ পাণ্ডের আশঙ্কা বিষয়ক আড়াল চিঠিকারক দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক নেতাদের সাথে দিত্ব করা হয়েছে। এগুলি শীর্ষসম্মত আছে, উত্তর কোরিয়ার সামরিক উদ্রেক ও আঞ্চলিক স্থিরতার জন্য সাঝানো মতামত এবং এলাকার স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার শ্বাস্ত্রাবলি নিয়ে বিস্তারকারী নীতির দলগুলি অন্যতম।   সামরিক এবং প্রতিষ্ঠানিক এঙ্গেজমেন্ট পাশাপাশি প্রতিটি ভিজিট এই রূপে আন্তসার হল ভারত-দক্ষিণ কোরিয়া অর্থনীতি সংক্রান্ত বৃদ্ধি গাথায়, সংযোগ প্রযুক্তির ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের অংশ হিসাবে, যদি বলা যায়।   দ্বিপাক্ষিক সামরিক সম্পর্ক সমৃদ্ধির অংশ হিসাবে নির্ধারিত হল সাংস্কৃতিক বিনিময় ও আদর্শগুলি উন্নয়ন করার জন্য প্রয়োজনীয় মিলন পাঠ তৈরী করার নতুন দিক। এছাড়াও, জাতি সংঘির জন্য সন্মান এবং বিজয়যাত্রায় ওড়ানো স্বকীয়ালংকারের পক্