ভারত গ২০ প্রেসিডেন্সি নভেম্বর ৩০, ২০২৩ পর্যন্ত ধারণ করবে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২২ নভেম্বরে ভার্চুয়াল জিটি২০ নেতাদের সম্মেলন সভা প্রেরণ করবেন, যা সেপ্টেম্বর ১০ তারিখে নতুন দিল্লী জিটি২০ সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনের সময়ও ঘোষণা করা হয়েছিল। প্রত্যয়ন করা হয়েছে যে সকল জিটি২০ সদস্য দেশ, আফ্রিকান ইউনিয়নের চেয়ার, যত্নিষ্ঠ নববর্তী দেশ এবং ১১টি আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানগণকেও আমন্ত্রণ প্রেরণ করা হয়েছে। মেজিস্ট্রি অফ ইক্সটার্নাল অ্যাফেয়ারস এ অনুযায়ী, এদের আলোচনা হবে নতুন দিল্লী সম্মেলনের মূল নির্ধারিত ফলাফল এবং প্রবৃদ্ধি পর্যালোচনা করবেন। ভার্চুয়াল জিটি২০ সম্মেলনটি চালিয়ে যাওয়ার পরিণামে বিভিন্ন জিটি২০ সিদ্ধান্তের সক্ষম প্রয়োগ, সহযোগিতার জন্য জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক মাধ্যমগুলির মাধ্যমে চেষ্টা করার প্রশাসন চালিয়ে যাওয়া হবে। ভার্চুয়াল জিটি২০ সম্মেলনের আলোচনা প্রসঙ্গে, ২০২৩ সালের ১৭ নভেম্বরে অনুষ্ঠিত গ্লোবাল দক্ষিণ সামিটের অংশীদারদের আলোচনা খাওয়ানো হবে। গ্লোবাল দক্ষিণ সামিটের উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেছিলেন, প্রায় ১৩০টি দেশের নেতা অংশগ্রহণ করাটি প্রমাণ করে দেয় যে গ্লোবাল দক্ষিণ বিশ্বপরিবেশে বড় দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত এবং অতন্ত্রিত চায়। "গ্লোবাল দক্ষিণ সামিটের বাহানে প্রেক্ষাপটে গ্লোবাল দক্ষিণের দরবারে ভারতের কণ্ঠ প্রস্তুত করতের সুযোগটি পেয়ে অত্যুত্তেজন্য গর্ব করছি," বলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। ব্রাজিলের জিটি২০ প্রেসিডেন্সি পর্যায়ে গিয়ে জিটি২০ ট্রয়েকা বহুরুপে ভারত, ব্রাজিল এবং দক্ষিণ আফ্রিকাকেই সংযুক্ত করবেন।