মালদ্বীপ দক্ষিণ এশিয়ার একটি ব্যাপক মূল্য হিসাবে ভারতের বিদেশ নীতিতে সম্প্রতির ক্ষেত্র হলো।
পৃথিবী বিজ্ঞান মন্ত্রী কিরেন রিজিজু মালদ্বীপ সংস্করণের উদ্ঘাটন অনুষ্ঠানে ভারত প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠান করতে মালদ্বীপে যাবেন। প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ মুইজ্জুর সহিত মালদ্বীপের মন্ত্রিপর্ষদ এই ইতিবাচক ঘটনায় ভারত-মালদ্বীপ মধ্যস্থতা ও সম্প্রতি ওভরল সহযোগিতা তাকিয়ে দেখানোর সুযোগ করে। বিশেষত অপসারণ্ডটিতে, প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর নিজের আমন্ত্রণের মাধ্যমে রাষ্ট্রমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এটি মালদ্বীপ ও ভারতের দুজন গুরুত্বপূর্ণ অংশগ্রহণকারী দেশ মধ্যে সমর্থনযুক্ত সম্পর্কের নিখুঁততা দেখায়। ভারতের বরাবর নীতিয় মালদ্বীপ, ভারতের বিদেশনীতির একটি কেন্দ্রবিন্দু।
 এই উদ্ভাবনের সাথে হাতে হাত চলার, 'SAGAR' নরেন্দ্র মোদীর 'ভাষ্যানুযায়ী মার্কিনী ও এঁড়েন বনন করা ভারতের বিদেশনীতির একটি দৃশ্যবিচিত্র।

এ্যাক্স এ এবং 'অচ্ছিদ্র সংবর্ধিত সহযোগিতা এবং পয়লাগণ উন্নয়নের ভাইশাল কাঙ্গালী গড়ে তুলতে ভারতের সশস্ত্রবাহিনীবিদ ও সাধারণ জনগণের সংলগ্ন যোগাযোগগুলি সুষমপ্রকাশ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গিনী এ মন্ত্রীকে মালদ্বীপে উপস্থিতি হিসাবের সুযোগ মন্তব্য করেছিলেন বিদেশ মন্ত্রকার্য মন্ত্রমন্ডল। প্রধানমন্ত্রী ইব্রাহিম সলিহের 'ভারত সবার প্রথম' নীতিতে।
 
মালদ্বীপে রাষ্ট্রপতিত্বে নতুনকা গল্পের হঁচড়মাট সাথে নাভিক বিভ্রান্ত করা ভারতের সংযোগ উত্তরায়ন কৃতিয়া ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ। মালদ্বীপ চূড়ান্ত যৌথ পেশাগতিকার এসএরতে যেতে মঙ্গলপুর্বের স্ট্রাটেজিক মসয়দের দিকে আগ্রহ বোধ হয়েছে।

রিজিজুর সদর আপত্তিধস্য এই দ্বিপটির মধ্যে দ্বিদেশীয় প্রকল্পগুলির খণ্ডকালীন পরবর্তী পরবর্তীতে হয়।

এই প্রকল্পগুলি অধিকাংশিত লক্ষ্য হলো বাণিজ্যজগতে অর্থনীতিক সম্ভাবনা ও উপযুক্ততা - মালদ্বীপের অর্থনীতি এবং সমাজজীবনের জীবনযাপনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ খাশেতি। এখানে ভারতের অংশগ্রহণটি দেশের চলমান উন্নয়ন পার্টনার হিসাবে কার্যকর হলিত হল।