৫ম ভারত-মার্কিন যৌথ ২ + ২ মন্ত্রিসভার আলোচনা সংক্ষেপে বিষয়বস্তু অগ্রগতি প্রসারের সংক্রান্ত বিভিন্ন ডোমেইনে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক পরিবর্তনে পুনরায় প্রতিজ্ঞা নিশ্চিত করে।
ভারত এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহজলভ্য ও নির্দেশমান আন্তর্জাতিক সিদ্ধান্ত ব্যবস্থার উন্নয়ন নিশ্চিত করার প্রতিজ্ঞা পুনরায় নিশ্চিত করেছে। শুক্রবার (১০ নভেম্বর ২০২৩) নিউ দিল্লীতে হয়েছে ৫তম ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২+২ মন্ত্রিসভার সংযোগ। দুই পক্ষ এছাড়াও জোরদার মন্ত্রসভার মাধ্যমে সার্বিক মিলনবোধ ও কার্যক্ষেত্রে সংলগ্ন হওয়ার গুরুত্বপূর্ণতা প্রকাশ করেছে।

বিচারকের জুড়ানো প্রকাশনায় অনুসারে, "নিজস্বই এবং বিশ্বজুড়ে শান্তি এবং প্রস্পারতা নিশ্চিত করার জন্য বিশ্ব নিয়মবদ্ধ স্থায়ী হওয়ার প্রতিজ্ঞা দিয়ে ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে স্থায়ী এবং বিশ্বনগরী আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার নির্মাণকাজে আবদ্ধ করার সম্পর্কে পুনরায় নিশ্চিত করেছে। এছাড়াও বিশ্ব আইন, মহাসমুদ্র চার্টার, রাজনৈতিক স্বাধীনতা ও অঞ্চলসমূহের শান্তি এবং সরস্বতীর স্বামিত্ব সম্পর্কে মর্যাদা প্রকট করে সহজলভ্য ন্যূনতম সুস্থ আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার জন্য।

মন্ত্রনী দ্বারা সম্প্রতিক সাক্ষাৎকারটির পরে মন্তব্য দিয়েছেন, "জুন ২০২৩ এবং সেপ্টেম্বর ২০২৩ এর প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী এবং প্রেসিডেন্ট জোসেফ বাইডেনের সফরে ভিত্তি করে ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সার্বিক বৈশ্বিক প্রতিবন্ধী পার্টনারশিপের গুরুত্ব নিশ্চিত করার পুনরায় নিশ্চিত করেছে। মন্ত্রনীরা তও পুনরায় পুনরায় দিয়েছেন যে, কয়ডের মতো মাষপিঠিকে মাধায় ভারত-মার্কিন সম্পূর্ণ গ্লোবাল পরিকল্পনা ক্ষেত্রে সার্বিক সময় ও মানবাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত হওয়ার গুরুত্ব পুনশ্চালিত করেন।"

চিং পরমাণু কন্ট্রোল ও উদ্যোগের উপর ঴্বয় পক্ষ বিশ্বাস প্রকট করেছেন যে, ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক একটি মুক্ত, উন্মুক্ত এবং নিয়ম সঙ্গতিযুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক এলাকার নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ।

চিং মন্তব্য করেন, "আজ নিউ দিল্লীতে ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২ + ২ মন্ত্রিসভার সাক্ষাৎকারে উপস্থিত হয়েছি। আমাদের সম্পর্কের উন্নয়ন, যাতে সম্পূর্ণ উৎসাহ ও সুসংযোগ থাকে, আরও উন্নীত করতে মন্ত্রিসভার আলোচনা হয়েছে। ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২ + ২ মন্ত্রিসভার সাক্ষাৎকারটি আগ্রহী, সমৃদ্ধ এবং উৎসাহের মিলনকারী ছিল।"।

সকালেই, এম জোয়িশঙ্কর নিউ দিল্লীতে সংলগ্ন রাষ্ট্রদূত এমআইএচ জয় শাহনকে আলোচনা করেছিলেন এবং ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পশ্চিমও এশিয়া, মহাসাগরিক, এককসাধারণ মতামতের এবং উক্রেন সংঘার ওপর তাদের নজরভিত্তিক শেখার গতিময়তা নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স উপরে তাঁর পোস্টে তিনি বলেন, " আজ সকালে আমার সাক্ষাৎকারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গনপরিবহন মন্ত্রী @SecBlinken সাথে মিলতে প্রিয় হলাম। একখানিক ও উত্থাপনমূলক আলোচনা হয়েছে আরও প্রগতি করার জন্য। সেইসাথে পশ্চিমও এশিয়া, মহাসাগরিক এবং অন্যান্য অঞ্চলিক সমস্যা প্রতি আলোচনা করা হয়েছে।"।

পরিবর্তে, পর্যালোচনায় আছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ নির্বাচিত প্রতিমন্ত্রী এন্টনি ব্লিংকেন। সীমান্তে একটি গোলবারী হয়োগে তিঁতুন আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার নির্মাণকাজের অগ্রগতি উল্লেখ করল মন্ত্রী এম জোয়িশঙ্কর।