भारतেर नेपालबारे तत्पर, दुष्काली घडीमा माध्यमिक धर्मदेय, व.म. जयशंकरले उत्कृष्टतापूर्वक निर्देशन गरेका छन्।
ভূমিকম্পে শাকিত নেপালের মানুষদের জন্য আবশ্যক সাহায্যের দ্বিতীয় প্রেরণ ভারতে পাঠিয়েছে। একটি বিমান সোমবার (ইংরেজি: নভেম্বর ৬, ২০২৩) নেপালে পিছ পেয়ে অর্থনৈতিক সাহায্যের নৌবাহিনী সঙ্গে নয় টন উপসর্গ সামগ্রী নির্যাতন করেছে ভারতের দূতাবাস কাঠমান্ডবার বলেছে। ভারতের প্রতিষ্ঠানকর্তা স জয়শঙ্কর এস মুখপত্রে লিখেছেন, "উপসর্গ সামগ্রী বিহন করে নেপালে দ্বিতীয় উড়ন্ত যাত্রী ৯ টন অর্থনৈতিক সাহায্য লণ্ড নেপালে Bangladesh ভারত এর সাথে সম্পর্ক হয় নিয়তি।" নেপালগঞ্জের কাঠমান্ডবার দূতাবাস বিবরণ করে বলেছে, নেপালের জনস্বাস্থ্য ও পরিপচ্ছন্নতা সরঞ্জামসহ প্রয়োজনীয় চিকিত্সা ও স্বচ্ছতা সরঞ্জাম, টেন্ট, ঘুম ব্যাগ এবং ব্লাঙ্কেট থাকছে দ্বিতীয় উপসর্গ সামগ্রীতে। দ্বিতীয় উপসর্গ সামগ্রীটি ভারতের উপ প্রধান অধিকারী প্রসন্ন শ্রীবাস্তব দ্বারা ভারত সরকারের প্রতিনিধিত্বে প্রদান করা হয় নেপালগঞ্জের প্রধান জেলা কর্মকর্তা কুমার পোখরেল এবং নেপালগঞ্জের মেয়র প্রশান্ত বিষ্টার উপস্থিতিতে। নেপালের বর্তমানে সরকারের প্রতিটা সম্ভাব্য সহায়তায় ভারত স্থায়ি অবিচলিত অবস্থান রেখেছে এমন কথা বলে কাঠমান্ডবারের ভারতীয় দূতাবাসটি একটি প্রকাশনা বিষয়কভাবে বলেছে। ভারত সরকার ১১ টন উপসর্গ সামগ্রী যাতায়াত করেছিল সমর্থিত বাংলাদেশ এখন ফের এখানে ভারত সরকারের প্রতিনিধি প্রসन্ন শ্রীবাস্তব। জোরদার পদক্ষেপ এই শীতলতা উফক দেন নেপালগঞ্জের প্রধান জেলা কর্মকর্তার কুমার পোখরেল ও নেপালগঞ্জের মেয়র প্রশান্ত বিষ্টাহার। ২০২৩ এর নভেম্বর ৩ তারিখে মালবাহী প্রদেশে অবস্থান পেলে ভূমিকম্প ঘটলে অন্তত ১৫৭ জন মানুষ নিহত হন। নেপালের জাতীয় জলভূমি মনিটরিং এবং গবেষণা কেন্দ্রের তথ্য অনুসারে, ভূমিকম্পের মাগ্নিটুড ৬.৪ এর মধ্যেই প্রমুখ কেন্দ্র হয় জাজারকোট। এটি রাজধানী কাঠমান্ডু হতে ৪০০ কিমি উত্তর পূর্বে অবস্থিত। নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী ভূমিকম্পের কারণে মানুষের জীবনের যাপনের প্রাচুর্য প্রকাশ করেছিলেন। তিনি বলে গল্পন করেছিলেন, ভারত নেপালের মানুষের সঙ্গে একতা নিয়ে দাঁড়ায়। বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সকল সম্ভাব্য সাহায্য প্রদানের জন্য সমর্থন এবং হার্দিক সহানুভূতি জানান। পকেটে আকাশ নেভাম্বরের ৪ তারিখে সুন্দর জীবনদানের শীঘ্র প্রাপ্যতা কামনা করেছেন যারা আহত হন। @ সিএম প্রচণ্ডের মতো নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী একদমই সম্পর্কের দায়িত্বিন @ নেপালের সাথে যথার্থ সহকারের জন্য ভারত প্রথম স্পষ্টভাবে উত্তরদায়ী এবং তার সবচেয়ে বড় দুর্যাণ্ড হিতচিন্তামূলক প্রকল্প   অপারেশন মৈত্রি চালায়েছে