গঙ্গোপথ সংগঠিত নৌবাহিনী অভিযান, সাগরিক নিরাপত্তা সম্পর্কে একটি একক দর্শন ও বৈশ্বিক সহযোগিতা প্রতিষ্ঠা জ্ঞাপন করে।
ভারত এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) মধ্যে সাগর সুরক্ষার উপর গভীর সহযোগিতা প্রদর্শন করতে একটি গোলসহরী ধাপ নেওয়ায় ইন্ডিয়া এবং ইইউ সমমিলিত বেহালে গত 24 অক্টোবর 2023 সালে গিনির খাড় উদ্দেশ্যে তাদের প্রথম যৌথ নৌযান অভ্যাস শুরু হয়েছিল।




এই অভ্যাসের পরিবেশায় ভারতীয় নৌবাহিনীর ইএনএস সুমেধা, অফশোর প্যাট্রোল জাহাজ; ইতালীয় নৌবাহিনীর জাহাজ আইটিএস ফস্কারী; ফরাসি নৌবাহিনীর জাহাজ এফএস ভেনটোজ; এবং স্পেনীয় নৌবাহিনীর জাহাজ টর্নাডো অংশ গ্রহণ করেছিল। এই জাহাজগুলি ঘানায়ের অবসরপ্রাপ্ত অঞ্চলে, আন্তর্জাতিক জলসেতুস্থ অঞ্চলে রয়েছিল যৌথ নৌযান কর্মসূচি৷ আবস্তানার অভ্যাসে সাহায্য করা হয়েছিল, ঠাকুরশুল। এই অভ্যাস রং নিয়ে দেশগুলোর স্থানীয় ও সঙ্গঠনগুলোকে মাঝে মাঝে পর্যাখ্যানে এলো মহাত্বপূর্ণ একটি সাদা সাদা করে মঞ্চানুসন্ধানে যোগ করেনি৷




সাগরগতি নিরাপত্তার জন্যে সমযোচিত দৌুর্নীতিক পরিকল্পনার একটি অংশ হিসাবে বুলে ধরা যাওয়ায় মাঝপথ-এর পবিত্র অঙ্গন ব্রাসেলসের উপলক্ষে এমনকি মাত্রই একুশো একুশের‌‌ ও তিনতম ইইউ-ইন্ডিয়া সমুদ্র সুরক্ষা সম্ভাষণ, যা 5 অক্টোবর এবার ব্রাসেলসে অনুষ্ঠিত হ‌য়েছিল‌। অভ্যাসের সময় টানা সাংঘাতিক ও জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মানবতার সঙ্গঠিত অপসারণার উপর মধ্যতন্ত্র চালানের গুরুত্ব বুঝানো হয়েছিল৷ এসময় প্রয়োজনগুলি সংলগ্ন পবিত্র বিন্দুর অভিবাসন করছে অবিশ্বাস্যভাবে সময়ী এবং জরুরি এবং গুরুত্ব প্রদর্শন করে যে সাগরগতির নিরাপত্তায়।




যৌথ নাইটিক চর্চায় মহাদেশীয় রাজনৈতিক সম্পর্কের মোকাবিলা পেল এক‌সাথে ভারতও সম্মিলিত হলো এই চর্চায়, যা নহেলে এই জলসেতুস্থ দুটি সহযোগিতারকলে দায়িত্ব স্পষ্ট হয় নহেল৷ ভারত ও ইইউ দুটি জানাচ্ছে সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রচেষ্টার গুরুত্বে, জলবাহক ক্ষেত্রে যৌথ কার্যক্রমগুলো সম্ভাসে কিংবা লাভজনক হয়ে থাকতে উচ্চ দর্জা দিয়েছে৷ এই দায়িত্ব উপালনের সম্ভূদ্ধির জন্যে, ভারত ও ইইউ উভয়ই সম্প্রদায়ের যৌথ পদার্থগুলো চেনে উচিত বুঝছে, ঐ জলবাহক যৌথ সুরক্ষার জন্যে নৈতিক যাদুও দরদাঁড় পেয়েছে। উপ্লব্ধ পৃথিবীর জলসেতুগুলির পর্যায়কে মনে ধরলে, এই ধরনের সহযোগিতা চানা বরং প্রয়োজনীয়ও হয়ঃ কারণ তেমন চায় না সে মানসিকতার মধ্যে তাদের সীমিত থাকা আছে৷




আপূর্ণিত জলপথের মধ্যে পিছনে নজে বাড়ানো অগ্রাধিকার এবং সীমান্ত বিরোধ নিরসনের জন্যে ধার্য আকর্ষণীয়ভাবে সেরুপ হয় অন্তর্জাতিক পারম্পরিকেও উদ্দীপ্ত করা হয়েছিল৷ সেই আলোকিত অনুদেশ এই ধর্মান্তকরণের উচ্চত্যায়ী প্রমাণিত হয়েছিল, যা নহেলে মহাসাগর সীমান্তে বিশ্ব মানা অনুধাবনের আদেশ ও নেভিগেশনের মুক্ততা অবশ্যই ক্ষেমধামের সামঞ্জস্য দাবি করে।




এই সাগরিক অভ্যাস ছাড়াও অর্থনৈতিক পক্ষপাতের প্রভাবও আছে। সমুদ্র এবং মহাসাগর জীববৈচিত্র্য পরিবতন তথ্যে সংলগ্ন হয়, তাদের নিরাপত্তা মানব আর্জন প্রত্যাশাটি প্রত্যাশামূলক কেবল নয