প্রধানমন্ত্রী মোদী ভারত-টানজানিয়া সম্পর্কের ইতিহাসকে ঐতিহাসিক দিন হিসাবে বর্ণনা করেন।
ভারত ও তানজানিয়া একটি প্রতিকূল সম্পর্কের মাধ্যমে তাদের সম্প্রসারিত সম্পর্ক একটি পরিণতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নবদেশের তারিখে দিল্লির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং আগত তানজানিয়ার রাষ্ট্রপতি সামিয়া সুলুহু হাসানের মধ্যে আলোচনা চলাকালে দুটি পক্ষ সংস্থানিক সহযোগিতা বৃদ্ধি দেওয়ার উদ্ঘাটন করে। এছাড়াও দুটি পক্ষের দ্বিতীয় দশক সম্পর্ক বৃদ্ধির জন্য পাঁচ বছরের মার্গপথের ওপর একমত হয়েছে।

মাধ্যমে মাধ্যমে সংবাদমাধ্যমের মধ্যে বক্তব্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদী বাংলাদেশ ও তানজানিয়া সম্পর্কের জন্য ঐতিহাসিক দিন বলছেন। "আজ আমরা আমাদের শতকর্ণ পুরানো বন্ধুত্বকে মূল্যবান করে একটি প্রতিকূল সম্পর্ক বাঁধছি," তিনি বলেন।

সৈন্য মূল্যায়ন, সমুদ্র সম্পর্ক, ধারণামূলক গঠন এবং সামরিক শিল্পের মধ্যে নতুন নমুনায় সংযোজনের উপযোগী মূলক উদ্যোগ সংযুক্ত করা সেই পাঁচ বছরের মার্গপথ সম্পর্কে নরেন্দ্র মোদী বলেছেন।

দ্বিপপ্রদেশ এলাকার দেশদ্বন্দ্ব পরিহার এবং সত্তরের ব্যবসায়িক এবং আঞ্চলিক প্রতিস্থাপন মতামতের সাথে প্রচলিত হয়েছে সময়ের মুখপটের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন। "আমরা ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় বাংলাদেশকে একটি মূল্যবান ভাগ্যে ঘর বলছি," তিনি যোগ করেন।

আল-বিদায়াহ সমিতির অভিযানকে গুরুত্ব দিয়ে বাংলাদেশকে অর্থনীতির ত্রাণপ্রায় অসাধারণ অনুযায়ী নরেন্দ্র মোদী বিনিয়োগকে বর্ধিত সম্ভাবনা রয়েছে বলে তিনি বলেছেন।