ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বাড়তি মিত্রত্বের সূচনা অন্যান্য কমপক্ষের সাপ্তাহিক অঙ্গিকার মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে।
তীব্রভবিষ্যৎে গ্লোবালাইজশনের মাধ্যমে যেন ডিজিটাইজেশন অপূর্ব গতিতে উদ্বেশ্যচ্ছিদ্র করিয়ে যায়, রাষ্ট্রগুলি সাইবার নিরাপত্তার জটিল চ্যালেঞ্জের সংগ্রাম করে। একবিংশ শতাব্দীর বয়সের সাইবার মেইত্রি ২০২৩ এর শেষ অংশের জন্য ভারত ও বাংলাদেশ এই প্রতিষ্ঠানের হৃদপিষের উদ্বেলনা করার জন্য গণপ্রশাসন দ্বারা আয়োজিত ‘সাইবারমেইত্রি ২০২৩’ এ ভারতীয় উচ্চায়িকা। প্রযুক্তি মন্ত্রী ঝুনাইদ আহমেদ পলকের উপস্থিতিও ছিল। কেবলমাত্র একটা ইভেন্ট এ শেষ হয়নি, এটা ঐ প্রতিষ্ঠানেরই অভিমুখে বাংলাদেশ ও ভারতই সাইবারনিরাপত্তা এবং ডিজিটাল স্পেসম্যানেজমেন্টের মধ্যে উন্নত সহযোগিতা যেটা প্রতীক করে। ‘সাইবারমেইত্রি’ বৈশিষ্ট্যপূর্ণ অনুবাদে ‘সাইবার বন্ধুত্ব’ নয় একটা প্রোগ্রাম, পরিবর্তন বিষয়কে প্রবৃদ্ধি দেয় যে দুটি জাতির মধ্যে স্পর্ধা, যাঁরা কেবলমাত্র একটি সীমান্ত নয়, এমন দৃষ্টিভঙ্গি ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং আশপাসে সাঁচা একটি চমকপ্রদ তানাপ্রদানও তৈরি করে। এটা হয় নীতিচর্চার মাধ্যমে এবং আরও জানার জন্য প্ল্যাটফর্ম হিসেবে প্রয়োজনীয় সচেতনতা, প্রায়োগিক কার্যক্রম এবং তথ্যের শক্তিশালী পরিবর্তন এর জন্য উভয় দেশের সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ও অভিধানবিশারদদের মধ্যে কল্পনা জীবন যাভাবে পরিতালন করার একটি সুযোগ তৈরি করে।
উচ্চায়িকা প্রাণোয় ভের্মার একটি বাংলাদেশের সাংশ্রিত দলের উপস্থিতির সাথে এই সামরিক সাংগঠনিক উদ্যোগ সম্পর্কে কথা বলেন। এই ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং অঙ্গনের একটি উদাহরণ হিসাবে দুটি জাতির মধ্যে উন্নত সহযোগিতার একটি চিহ্ন হিসাবে, বেষ্টন করে। ডিজিটাল আক্রমণ এর দিকে তারা যেতে যাচ্ছে, তারা সঙ্গতি করেছে তাই ভবিষ্যতে বিঃদ্রঃ তাদের মেয়াদপূর্তি ক্ষমতা, নিরাপত্তা, এটা নহে অভিভূত থাকবেই। ইতিমধ্যে নজরে পরিবহণসমূহ ছিল পিয়েনিয়ারিং ইণ্ডিয়া-বাংলাদেশ স্টার্টআপ ব্রিডজ এবং বাংলাদেশে ১২ টি হাইটেক পার্ক স্থাপনের জন্য উন্মুক্ত পথ, যা শুরু হবে বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির কেন্দ্র হিসেবে জ্ঞাপনপ্রদ থাকবে।
এই সঙ্গে সঙ্গে, দুটি জাতি আগে ময়লা কাগজ ম্যামোরেন্ডাম প্রণীত করেছিল যা প্রথমে এপ্রিল ২০২২ এ অবলম্বন করা হলো, যেখানে উল্লেখ করা হয়েছিল ঈ-গভর্নেন্স, ই-পাবলিক সার্ভিস প্রদান, গবেষণা ও উন্নয়ন সহ পাফঁচার মধ্যে সহযোগিতা। ইতিবাচকভাবে, প্রসঙ্গভুক্ত মেমোরেন্ডাম একটি ঠিক সাইবার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আপলুক সংবেদনশীল তথ্যাদি বিনিময় করার উদ্দেশ্যে সন্ধান হয়েছিল।
ইংরেজিরূপ উদ্বিগ্ন হয়ে প্রতিপ্রকাশযোগ্যতা সূচকের সাথে সাইবার প্রতিষ্ঠান CERT-ইনের ভারতীয় পদোন্নতির চেয়ে মন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিনিময়ের প্রতিষ্ঠান CERT-বিলায় ভারতের তরফ থেকে আব্দুল্লাহ আল খাইয়ামের বিবেচনা বুঝিয়ে দিয়েছেন, আইনী উপায়টিতে ভারত সাইবার আক্রমণ বাণিজ্যিকভাবে সমর্থন করছে, চার্টি ঘটনার সঙ্গে আত্মবিশ্বাস ব্যক্ত করেন। সাই
উচ্চায়িকা প্রাণোয় ভের্মার একটি বাংলাদেশের সাংশ্রিত দলের উপস্থিতির সাথে এই সামরিক সাংগঠনিক উদ্যোগ সম্পর্কে কথা বলেন। এই ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং অঙ্গনের একটি উদাহরণ হিসাবে দুটি জাতির মধ্যে উন্নত সহযোগিতার একটি চিহ্ন হিসাবে, বেষ্টন করে। ডিজিটাল আক্রমণ এর দিকে তারা যেতে যাচ্ছে, তারা সঙ্গতি করেছে তাই ভবিষ্যতে বিঃদ্রঃ তাদের মেয়াদপূর্তি ক্ষমতা, নিরাপত্তা, এটা নহে অভিভূত থাকবেই। ইতিমধ্যে নজরে পরিবহণসমূহ ছিল পিয়েনিয়ারিং ইণ্ডিয়া-বাংলাদেশ স্টার্টআপ ব্রিডজ এবং বাংলাদেশে ১২ টি হাইটেক পার্ক স্থাপনের জন্য উন্মুক্ত পথ, যা শুরু হবে বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির কেন্দ্র হিসেবে জ্ঞাপনপ্রদ থাকবে।
এই সঙ্গে সঙ্গে, দুটি জাতি আগে ময়লা কাগজ ম্যামোরেন্ডাম প্রণীত করেছিল যা প্রথমে এপ্রিল ২০২২ এ অবলম্বন করা হলো, যেখানে উল্লেখ করা হয়েছিল ঈ-গভর্নেন্স, ই-পাবলিক সার্ভিস প্রদান, গবেষণা ও উন্নয়ন সহ পাফঁচার মধ্যে সহযোগিতা। ইতিবাচকভাবে, প্রসঙ্গভুক্ত মেমোরেন্ডাম একটি ঠিক সাইবার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আপলুক সংবেদনশীল তথ্যাদি বিনিময় করার উদ্দেশ্যে সন্ধান হয়েছিল।
ইংরেজিরূপ উদ্বিগ্ন হয়ে প্রতিপ্রকাশযোগ্যতা সূচকের সাথে সাইবার প্রতিষ্ঠান CERT-ইনের ভারতীয় পদোন্নতির চেয়ে মন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিনিময়ের প্রতিষ্ঠান CERT-বিলায় ভারতের তরফ থেকে আব্দুল্লাহ আল খাইয়ামের বিবেচনা বুঝিয়ে দিয়েছেন, আইনী উপায়টিতে ভারত সাইবার আক্রমণ বাণিজ্যিকভাবে সমর্থন করছে, চার্টি ঘটনার সঙ্গে আত্মবিশ্বাস ব্যক্ত করেন। সাই
যোগাযোগ করুন
আমাদের সদস্যতা


Contact Us
Subscribe
News Letter 
