ভারত এবং বাংলাদেশ তোলে নেবার কথা বলে আলোচনা করে একটি বাণিজ্য চুক্তির জন্য মৌলিক কাজের সংশোধন করার প্রস্তাবনা করে। এছাড়াও উপলব্ধি গভীর অর্থনৈতিক সম্পর্কের প্রতিজ্ঞা করে এবং সড়ক এবং রেলপথ বাণিজ্য প্রসারের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা করে।
ভারত ও বাংলাদেশ একটি বাণিজ্য চুক্তির জন্য মৌলিক গঠনের আলোচনা করে অনুবাদ করে একটি ভলিউম এবং গভীর অর্থনৈতিক সংজ্ঞায়িত সম্পর্ক স্থাপনের জন্য প্রতিজ্ঞা করে। পরবর্তীতে, সুপ্রভাত প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, তথ্য বাংলাদেশে ১৫ই সপ্তাহে জোয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে আলোচনা করা হয়েছিল। জোয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক অন্যান্য দ্বিপাক্ষিক বিষয়গুলির উত্থাপন করেছিল, যেমন বন্দর সীমাবদ্ধতা সরিয়ে দেওয়া, মান সমন্বয় এবং প্রাতিষ্ঠানিক পণ্য সরবরাহ ইত্যাদি। এছাড়াও, দুইপাশে সড়ক এবং রেল প্রকৌশলকে উন্নয়ন এবং বহিঃসংযোগের মাধ্যমে প্রদেশীয় সংযোগবদ্ধতাকে সম্প্রসারণ করারও চর্চা হয়েছে। টানা সকল বিষয়কের উপর আলোচনা হয়েছিল। "দ্বিপাক্ষিক সহিংসতা উন্নত বাণিজ্যিক সম্পর্ক এবং স্থায়ী উন্নয়নের জন্য ভবিষ্যতে অনেক আশা রয়েছে এমন পথে বাংলাদেশ বিষয়টির সুপ্রাপ্ত হয়েছিল।" বিভাগের জয়ীন ব্যবস্থা ও কেন্দ্রীয় বণিক ও প্রতিষ্ঠান মন্ত্রণালয় বেণ্টল মন্ত্রণালয় ব্যয়প্তি।


২০২৩ সালের ২৬-২৭ সেপ্টেম্বরে ধাকা সম্পর্কে অনুসারে, ভারত এবং বাংলাদেশে বাণিজ্যের জন্য সমগ্র অর্থনৈতিক সহযোগিতার জন্য একাডেমিক বৈঠক হয়েছিল। তথ্য অনুসারে, জোয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের ১৫শ বৈঠকটিতে বন্দর সীমাবদ্ধতা অপসারণ, মান সমন্বয় এবং স্ট্যান্ডার্ডের সহযোগিতা, বাংলাদেশের জন্য প্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ ইত্যাদি বিষয়গুলির উদ্যোগ নিতে হয়েছিল। এছাড়াও, তথ্য অনুসারে, দুইপাশে সড়ক এবং রেল প্রকৌশলের উন্নয়ন এবং বহিঃসংযোগের মাধ্যমে প্রদেশীয় সংযোগবদ্ধতাকে সম্প্রসারণ করার চর্চা হয়েছিল। সংযোগবদ্ধতা - সুরক্ষা ট্রান্সপোটেশনের মাধ্যমে পদার্থী সঞ্চালন দ্বারা বাংলাদেশ ইতিমধ্যে সফলভাবে গোপনীয়তা এবং মোটাল তথ্য এবং কলা আইনসদ সংলগ্ন হতে প্রতিজ্ঞায়িত হয়। এটি সংকল্পের অন্যতম অংশটিতে ছোট ব্যাপারটি উপস্থাপন করে। "নিকটতম ভবিষ্যতে বাণিজ্যিক সংযোগে, প্রায়শই বড়দিক সংসর্গ এবং উন্নয়নের নিশ্চিতকরণের জন্য অনুনয় পাতা করে দিচ্ছে" ব্যয়প্তির মত কংগ্রেসের অর্থনীতি এবং উদ্যোগ মন্ত্রণালয়।

নোয়ার মোদ মহব্বাবুল হক, বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রীর পরবর্তী সংসদ সচিব ও অতিরিক্ত মন্ত্রিপরিষদের উপমহাদেশপুর্ণ সহকারী, এবং ভারতের বাণিজ্য বিভাগ সহকারী সচিব বিপুল বান্সাল মন্ত্রণালয় এবং শ্রেণীর উৎসাহিত সভাপতি হিসাবে সহকারী হিসেবে বৈঠকটি একসঙ্গে সভাপতি করেছিলেন। ভারত-বাংলাদেশ বৈঠক বাস্তবায়নের জন্য অমুল্য ভূমিকা পালন করে। দ্বিপাক্ষিক বিষয়সমূহ আলোচনা আরও অবস্থান পেয়েছে, যা বাণিজ্যিক ব্যবস্থা কানেক্টিভিটি এবং সম্পর্কের মত বিস্তৃত পরিমাণকে উল্লেখ করে। "ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের স্থিতিগত উন্নতি গত ৯ বছরে খুব আনন্দদায়ন্ড হয়েছে। জস্টিস পরিষেবা, বাণিজ্যিক লিঙ্কেশন এবং অন্যান্য বিষয়গুলি আমাদের একসঙ্গে আলোচনা করা হয়েছিল," প্রধানমন্ত্রী মোদির জিনিসটি পোস্ট দিচ্ছেন।

উল্লেখ্য যে ভারত এবং বাংলাদেশ উভয়ই দুই দেশের মধ