ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ পার্টনারশিপটি আত্মবিশ্বাস এবং ভাগ্যবিধাতা, ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক এবং আর্থিক সম্পর্কের প্রতিষ্ঠান উপর নির্ভর করে।
গত শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩) দুপুরের আগে জীবন্ত মধুপুরিত কলকাতায় ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও তার বাংলাদেশী সহকর্মী পদস্থ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাক্ষাত্কার করেন। এ সাক্ষাত্কারে যোগাযোগ এবং বাণিজ্যিক সংযোগ নিয়ে উত্সাহজনক আলোচনা দেয়া হয়। নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রীদের বক্তব্য অনুসারে, "প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা করে নির্বিদ্যান্তভাবে সমঝোবর্ধক সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আগত ৯ বছরে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে কে আনন্দিত হলে না। আমাদের আলোচনার এলাকাগুলি সংযোগ, বাণিজ্যিক যোগাযোগ এবং আরো অনেক বিষয় উল্লেখ করেছে।" প্রধানমন্ত্রী মোদী এ বাণিজ্যিক যুগপত্রে আরো লেখেছেন, "ভারত জীর্ণস্থল আর সমবেততামূলক উন্নতির প্রত্যেকটি মাটিতে মানুষকে উর্ধ্বমুখী করতে নিঁদিত একটি কথা তুলে ধরবে।" ভারত-বাংলাদেশ সহ-সম্পর্কটি স্বরাষ্ট্রগত, ঐতিহাসিক এবং আর্থিক বাঁধে গড়ে তোলার উপর নির্ভর করে। এই প্রতিষ্ঠান ঘাটালিকায় ওই দুটি দেশ বহুল সহযোগী এবং পরস্পরের বোধগম্য বন্ধন উন্নয়ন করেছে। এ সাক্ষাত্কারটি পশ্চাত প্রদত্ত সোমবার (৯-১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩) নবদেশের দুই দিনের জন্য বাঁধিত আনোয়ারে নমনহরু ওচুয়ান্নে গঠিত ১৮তম জিটি- ২০ সম্মেলন এডিত্যায় ধারনা করা হয়। পশ্চাতে প্রধানমন্ত্রী মোদী নিশ্চিত হন, নমনহরু এলাকার সার্থক আলোচনার একটি নতুন পথ নির্মাণ করবেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী পূর্বের কোনো মাধ্যমটি ব্যবহার করে লিখেছেন, "নমনহরুর পবিত্র গন্ধযুক্ত ভারতীয় মন্ডপে ০৯-১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ তারিখে ১৮তম জিটি- ২০ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এটি আশরেগুলিতে বিশ্বের রাষ্ট্রনেতাদের সংলাপ চলবে। আমার নিদিষ্ট বিশ্বাস, নমনহরু সংলাপে নতুন একটি পথ নির্মাণ করবে, যা মানুষকে উর্ধ্বমুখী এবং সকলের কল্যাণমূলক উন্নয়নের পথ বিভীষিকা করবে।"