১৮তম ইস্ট এশিয়া সামিটে এমনকি পিএম মোদী পরামর্শ দেন যে বিশ্বজুড়ের সমানুপাতিক পদক্ষেপ নিতে হবে, যাতে সন্ত্রাস সংকটও সমাধান করা হয়।
ঢাকা স্থিতির উর্দ্ধতম পূর্ব এশিয়া সম্মেলনে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বিশ্বজুড়ে এইচশিরোলার চ্যালেঞ্জগুলিতে সহযোগিতামূলক পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আহ্বান জানালেন।



একটি টুইটে তাঁর মতামতে বলেন, "জাকার্তায় অনুষ্ঠিত ইস্ট এশিয়া সম্মেলনে উপস্থিত হলাম। আমরা সামরিক আবাস্যকে কিছুটা বৃদ্ধি দেওয়ার জন্য কী কীভাবে প্রতিস্তাত করবে সে সম্পর্কে উপযুক্তভাবে আলোচনা হয়েছে।"



সভার সময় তিনি বলেন, "বর্তমান বিশ্বজুড়ের পরিচিতি ক্রমান্বয়ে ঘিরে থাকছে চ্যালেঞ্জপূর্ণ অবস্থা ও অনিশ্চিততা। সবার জন্য আতঙ্কেরূপ আত্মঘাতী হামলা, মূল্যবোধ বিরোধীতা এবং ভৌত-রাজনৈতিক সংঘর্ষ দেশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জগুলি সম্পর্কিত সকলের জন্যে বহুপদী রেখাচিত্র এবং নিয়মের উৎসর্গের জন্যে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ বৈপ্লবজাতকরণ ও যুক্তিসহ আবশ্যক।"



তিনি একটি সমঝোতামূলক পদক্ষেপ নেওয়ার কাজে বলেন, যাত্রাও সম্পর্কিত গতিপথ হতে যাচ্ছে এমন গোলজাখাত। ইতোমধ্যে পরিবার, ধর্ম এবং ঔষধ সহ প্রয়োজনীয় জিনিসের জন্যে শক্তিশালী রপ্তানিকরণের জন্যে সহযোগিতামূলক পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য গ্রহণযোগ্যতা টানা হবে। তিনি একসাথে আন্তর্জাতিক সুরক্ষা, জুতা মেলানোর উন্নতি সহ আন্তঃউষ্ণগতি তলে আনা ব্যাপারে সহযোগিতামূলক পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সহযোগিতামূলক পদক্ষেপের জন্যে গোলজাখানা হয়তো ছাড়া গ্লোবাল উদ্বোধনে আরও অপরিবর্তন ভূমিকা পালন করবে।"



প্রধানমন্ত্রী মোদী ইস্ট এশিয়া সম্মেলনকে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম বলে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, "এই ওপরাশী অঞ্চলে সর্বাধিক প্রতিপত্তিবদ্ধ বদ্ধতা এবং যুদ্ধাপাত্তির জন্য একটি নির্দেশকর কার্যকারী ঢাল। এছাড়াও, এটি এশিয়া উদ্বজ্ঞ গঠন মেকানিজমের মাধ্যমে সুরক্ষা নির্মাণের প্রাথমিক আত্মবিশ্বাসপূর্ণ কার্যকারী সাধক। এইরূপ অস্থিরতার সময়ে অ্যাসিআন কেন্দ্রিতা অবলম্বন করে।"



প্রধানমন্ত্রী মোদী এই মেকানিজমের গুরুত্বপূর্ণতার পরিপ্রেক্ষিতে একটি বার আরও শক্তিশালী করার সমর্থন করেছেন। তিনি একসাথে অ্যাসিআন কেন্দ্রিতা এর সমর্থন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্যে জোর দেওয়ার পাশাপাশি একমত বিবর্ণ ভিজনও বলেছেন।



বিষয়টি বাংলাদেশের ব্যাখ্যা করিতে হাতে হাতে সংযম জানানোয় একই সময় প্রধানমন্ত্রী মোদী ম্যানমারের বিষয়টি সংযমে আলোচনা করেন এবং বাংলাদেশের চিন্তাও নিরূপণ করেন। তিনি বলেন, "সম্প্রতি একটি সাথে এই বিবাদযুক্ত আঞ্চলিক উপস্থিতিতে দ্রুত ও নিরাপদ সারসংক্রান্ত সুরক্ষা ও বিস্তারের নির্দেশে আমাদের রাজনৈতিক নীতিগুলি। সাথে সাথেই সীমান্ত দেশের নিরাপত্তা ও সোজা নির্মাণ করা হচ্ছে। বিশুদ্ধভাবে বলা যায়, ওগুলোর সকলের প্রতিষ্ঠান স্বরস্ব সুরক্ষা, নীতি সে বিভিন্ন দেশের সাথে আলাদা থাকার দক্ষতা বিবিধ দেশের অনুশীলন করবে।"



খুব দরকারি তাই, সারাদিন একটি ভূমির প্রায়পাটী যেখানে একই নীতি সংস্কার ব্যাপী প্রযোজ্য। এটির মধ্যে নেভিগেশন এবং আবৃত্তির নিরাপত্তা ও আন্তর্জাতিক হালাই কিছু একটা হতে পারে। ইন্টারন্যাশনাল সাম্যপ্রাপ্তি হবে সবকে দিকনির্দেশ করতে এবং আংশিকভাবে সম্পর্কিত দেশের সাথে গ্রহনযোগ্যতা নিতে। ইন্টারন্যাশনাল নোমোসূচিত বাংলাদেশের জন্য সকলের সুনদরপূর্ণতা,- সাগরমূখী কোড পূর্ণ হয়ে প্রয়াত দেশগুলির সাথে যেতে হবে। আন্তঃউষ্ণগতি উন্নয়নেীতিতেও, বাংলাদেশ এই পথ ধরে চ