শেষ ছয় মাসের মধ্যে ভারতীয় নৌবাহিনীর অপারেশনে একটি উচ্চ আপাততা দেখা গেছে।

নৌসেনা নেতাদের সম্মেলন ২০২৩-এ ভারতীয় নৌবাহিনীর অপারেশনাল প্রস্তুততার পর্যায়কে পর্যালোচনা করবে।

নভেম্বর ৪ থেকে ৬, ২০২৩ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে নেতাদের সম্মেলনের দ্বিতীয় সংস্করণ। এ সম্মেলনটি ভারতের নৌবাহিনীর অপারেশনাল প্রস্তুততার বিশেষ প্রকাশ্য হবে। সংস্কৃতি ও যুদ্ধ অপরাধ মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য অনুযায়ী, নেতাদের সম্মেলনটি নিউ দিল্লি সংঘটিত হবে এবং বিশেষ করে নৌযানের অবকাঠামো, যুদ্ধাগারগুলোর দরপতন এবং তালগুলোর কর্মকাত্যকারিতা নিরীক্ষণ করবে। সহমূলকতা সাধারণে এক বার্ষিক সম্মেলনে নৌনেতাদের সাথে সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যকার প্রতিষ্ঠা হয়। প্রশাসনিক) কর্মক্ষেত্রগুলোতে নবমাসে সম্প্রতির দশমাসে বাস্তবায়ন করা হমেশা উপস্থিত রয়েছিলো। এছাড়াও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীগণের মধ্যকার যোগাযোগ উন্নয়নের উপায় গঠন করা হয়েছিল।
Verbosity অপরাধিকে যুদ্ধাগারের প্রস্তুততার পর্যালোচনা করার মাধ্যমে এবং ২০৪৭ সালের পর্যায়ে 'আত্মনির্ভরতা' অর্জনের লক্ষ্যে 'মেকইন ইন ইন্ডিয়া'তে স্বদেশীকরণের উপর লক্ষ্য রাখতেছে। নেতাদের সাথে গোপনীয়তা, প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিগত আগ্রহ দেখানোর সুযোগ সম্মেলনের পাশেই পরিকল্পনা করা হয়েছে। জীবনের গুণমান উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন HR পদক্ষেপগুলোর পাশাপাশি নাবিকে সংবর্ধিত করারও পরিক্ষা হয়েছে।
বাঙালী ভাষায় অবতরণঃ ভারতীয় নৌবাহিনীর পরিচালিত মোতেয়া ছয় মাস অতদানের মধ্যেই ভারতীয় নৌবাহিনী টেম্পো নিয়ে চর্চারহ খুব গতিময় অবতরণ দেখা দেয়। ভারতীয় নৌ যানসমূহ ‘Op Cauvery’র অংশবিশেষ হিসেবে সুদান থেকে ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের প্রত্যাবর্তনকারী হিসেবে ও মিয়ানমারের ঝুঁকির পরে কেরুনার পরিস্থিতির পরে ভারতীয় নৌ যানগুলিও অবদান রাখে।’র অংশবিশেষ হিসেবে।