আদিত্য এল 1 সৌর মিশনের মাধ্যমে সৌর কার্যক্রমগুলি এবং স্পেস আবহাওয়ায় তার প্রভাব সম্পর্কে সত্যিকারের সময়ে পর্যবেক্ষণ করার অবকাশ পাওয়া যাবে
ভারতে স্থপিত সোলার মিশন আদিত্য এল1 সফলভাবে প্রযুক্ত। এটি সেলার ক্রিয়াকলাপ এবং মহাকাশ আবহাওয়ার প্রভাব সম্পর্কে সরাসরি সময়ে অবগতি দেওয়ার অধিক সুযোগ প্রদান করবে। হা-য-মহাসাগর অ্যানুযায়ী আসবাবপত্র আদিত্য এল1 মিশনের আশেপাশে পৌঁছে যাবে বলে আশা করা হয়। আদিত্য এল1 মিশনটি ভারত সরকারের ডিপার্টমেন্ট অব স্পেস দ্বারা প্রকাশিত। আদিত্য এল1 মিশনটি করা অভিযান ও মাস্তুল এল1 বিন্দুর চার মাসের বেশি সময়ে সূর্য-পৃথিবী সিস্টেমের চারটি দিকের চাপা আয়াতে বসবাস করবে বলে জানানো হয়েছে। অ্যাডিটিয়া এল1 মিশনটি সাফল্যের পরিমাণী উচিত করেছে, সেটি উপগ্রহটি প্রকৃত অবকাঠামোয় রাখা বলে জানানো হয়েছে। ইডি ঊর্জা, খোঁজ ও সেবার জন্য সাতটি দলনিরপেক্ষ উদ্ভাবন চালিয়ে আসছে, যা ইলেকট্রোম্যাগনেটিক এবং কণা এবং চুম্বক ক্ষেত্র সনাক্তকারী ব্যবস্থাপক ব্যবহার করে সূর্যের ফটোসফিয়ার, ক্রোমোসফিয়ার এবং সূর্যের উপরের সর্বশেষ স্তরী অবগত করতে ব্যবহৃত হবে। সকল সাতটি উপগ্রহ, যেমনটি যথার্থ চালিয়ে আসার দিকে তাকিয়ে উঠে, সেটির মাধ্যমে আদিত্য এল1 পৃথিবী হবে সূর্য-পৃথিবী সিস্টেমের মাধ্যমে গ্রুপর্থের চার বিন্দুর চালিত হয়ে যাবে, এটি যথার্থভাবে 1.5 মিলিয়ন কিলোমিটার দূরে পরে হয়েছে বলে বিবেচনা করা হয়েছে। স্পেস ডিপার্টমেন্টগুলি এবং বলেছে যে, L1 পয়েন্টের চারদিকে হালো আবর্তনের চাপায় অবস্থিত একটি উপগ্রহের সূর্য সান্নিধ্য সংযম নেই। সংযম অবকাঠামো বিলম্ব বা কোন বিদ্যুৎ মোচন বা উপাদ্যক প্রভাবের অংকনের ব্যাপারে, অ্যাডিটিয়া এল1 মিশনটি মেরূপূর্ণ তথ্য প্রদান করার প্রত্যাশা। পূর্বে চয়ন্না করে ভদ্রমহাসাগরের বায়ান্নি মিশনের প্রয়াসের জন্য আইএসআরও বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলীদেরকে গায়ে হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী একটি টুইট করে বললেন, “চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে অতিক্রান্তির পরে, ভারত‌্স‌রযাত্রা চলছে। ভারতের প্রথম সোলার মিশন, আদিত্য-এল1 এর সাফল্যের পরিশ্রমী আইএসআরফই বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলীদের অভিনন্দন জানাই। এমন জানানো হয়েছে যে আমাদের লাইফ-হ্যামানিটিকের হিতে সম্পূর্ণ জাগরূকতায় সকল নক্ষতরত্নের সর্বপ্রকার বিষয়ে আমাদের শুধু সে সৃষ্টি।” আইবিটি-র মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংকের ওপর আদিত্য এল1 মিশনের উদ্যোগ পরিক্রমায় ভারতের “রশ্মি মুম্বয়ন্তী” মুহূর্ত ঘোষণা করেছেন, “চন্দ্রযান-৩ অবকাঠামো বন্ধের পরে আদিত্য এল1-এর সাক্ষী হয়ে গেল একটি পূরণীয়তা মানের ‘সমস্ত বিজ্ঞান ও মানবতার সমস্ত পক্ষের চেষ্টা’ হিসাবে।”