লিবিয়া এর ঝুয়ারা শহরে তাদের গুলি বন্ধুদল হত্যাকারী সংগঠনের বাধা পেয়ে, একটি ভারতীয় গ্রুপ 17 জন ভারতীয় সুরক্ষিতভাবে ঘরে ফিরে এসেছে।
লিবিয়াতে গ্রেপ্তারি থেকে মুক্তি পেয়ে পরিবারসহ ১৭ জন ভারতীয় সমস্ত পাল্টানো হয়ে একটি গ্রুপ ভারতে নিরাপত্তায় ফিরে আসছে। তারা মার্চ ২০২৩ সাল থেকে লিবিয়াতে আটক থেকে ছুটে আসা হয়েছিল।
সন্ধ্যায় (২০ অগাস্ট, ২০২৩) গত রবিবার একটি গল্ফ এয়ার ফ্লাইটের মাধ্যমে ভারতে উত্তাল হয়েছে। মামলাটি শরণার্থী পরিবারের সাক্ষাতকারের সূত্রে একের পরে বাইরে বিষয়ে ধীরে ধীরে প্রচেষ্টা করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল।
ভারতীয় নাগরিকদের বলা হয়েছে যে, তারা লিবিয়ায় এসেছিলেন ইতালির উপর অতুলনীয় চাকরির প্রেস্তাবের বিপরীতে প্রয়োগকারী মানুষসহ পঞ্জাব ও হরিয়ানার নাগরিক। বাইরস্থল ভারতীয় নাগরিকদের পরিবারের সদস্যরা লিবিয়াতে এসে দাঁড় হয়েছিলেন মাই ২৬, ২০২৩ তারিখে। তারা যখন লিবিয়াতে আহত হয়েছিলেন তখনি তাদের দুইটি হাতে করে সংম্পর্ক রাখছিলো ভারতের দূতাবাস। সেই সময় থেকেই লিবিয়ায় তাদের গ্রেপ্তারিতে জন্য ভারতীয় দূতাবাস সরিয়ে দিয়েছিল বলে জানানো হয়েছে।
তথ্যটি অনুযায়ী জানানো হয়েছে যে, জুন ও জুন মাসে ভারতীয় নাগরিকদের সঙ্গে লিবিয়ান অধিকারিগণ নিয়ে সক্রিয় যোগাযোগ ছিল। ১৩ জুন, ২০২৩ তারিখে লিবিয়ান অধিকারিগণ গ্রেপ্তারিতে পড়া ভারতীয় নাগরিকদের ছেড়ে দিলেন, তবে তাদের কারণে যখন তাদের সময় অতদ্বিতীয়ভাবে লিবিয়ায় প্রবেশ হওয়া ছিল, তখন জন্য তাদের আটক থাকা পড়েছিল, জানায় মামলাটি ফলাফল অনুসারে বিবেচনা করার ব্যক্তি।
তথ্যটি অনুযায়ী জানানো হয়েছে যে, তাদের লিবিয়াতে অবস্থিতির সময় ভারতীয় দূতাবাস তাদের প্রয়োজনীয় খাদ্য পদার্থ, ঔষধ এবং পোশাক প্রদান করেছিল। তারা পাসপোর্ট থাকার কারণে দরকারি হলে বিভাগীয় চিঠি জারি করে তাদের ভারতে ফিরে যেতে বলে জানায় মামলাটির ফলাফলঃ তাদের জন্যে ভারতে চলমান টিকিট দেয়া হয়েছিল এবং টিকিটের খরচও ভারতীয় দূতাবাসের দ্বারা পরিশোধিত হয়েছিল।
ভারতে এই বছরের জুন মাসে, লিবিয়ার একটি স্থানীয় স্বাদের একটি সঙ্গঠন ওই দ্বিপক্ষীয় যুদ্ধে বেশ কিছু মাসপূর্ব হেয়ে যাওয়ানুমানে রায়-দ্বয় ভারতীয় নাগরিকদের ছাড়িয়ে আবার ভারতে ফিরে এসেছিল। তাদের যমে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ঘটে গেল।
ক্যামেরুন জাতীয় পতাকাযুক্ত একটি গ্রিক মাল্টা থেকে ট্রিপোলি যাওয়ার মাধ্যমে তাড়িতে -- বা পশ্চিমক্ষেত্রের রয়েছেরসানির সরকার। এই মুক্তির সুযোগ গ্রেস করে তাদের হস্তপ্রাপ্ত সম্পদের পরিবর্তে স্থানীয় স্বাদের একটি সংগঠন তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়েছিল, যা দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে একাধিক সপ্তাহ ধরে চলে গিয়েছিলো।
এই ঘটনা জানা গেলেই, লিবিয়ান অধিকারিগণ সম্ভবত সঙ্গে যোগাযোগ করার সময় ভারতীয় দূতাবাসের সাহায্যে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য মিলিত সচেতনতা প্রদান করেছিলো। লড়াইয়ের বাড়ান্ত সময়, সমুদ্র জাহাজটি বিদায় নিয়ে ওঠোধুঁড়ে অতীত লিবিয়ার সীমান্ত সমুদ্রে, কিছুক্ষণের জন্য ভারতীয় নাগরিকদের বাস্তবায়নে গ্রেপ্তার করেছিল ওই স্থানীয় স্বাদের একটি সংগঠন। ভারতীয় দূতাবাস তা আহ্বান করেছিল, বাংলাদেশি কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে লিবিয়ার অধিকারিগণের সঙ্গে তা স্থাপন করে নিয়েছিলো।
সন্ধ্যায় (২০ অগাস্ট, ২০২৩) গত রবিবার একটি গল্ফ এয়ার ফ্লাইটের মাধ্যমে ভারতে উত্তাল হয়েছে। মামলাটি শরণার্থী পরিবারের সাক্ষাতকারের সূত্রে একের পরে বাইরে বিষয়ে ধীরে ধীরে প্রচেষ্টা করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল।
ভারতীয় নাগরিকদের বলা হয়েছে যে, তারা লিবিয়ায় এসেছিলেন ইতালির উপর অতুলনীয় চাকরির প্রেস্তাবের বিপরীতে প্রয়োগকারী মানুষসহ পঞ্জাব ও হরিয়ানার নাগরিক। বাইরস্থল ভারতীয় নাগরিকদের পরিবারের সদস্যরা লিবিয়াতে এসে দাঁড় হয়েছিলেন মাই ২৬, ২০২৩ তারিখে। তারা যখন লিবিয়াতে আহত হয়েছিলেন তখনি তাদের দুইটি হাতে করে সংম্পর্ক রাখছিলো ভারতের দূতাবাস। সেই সময় থেকেই লিবিয়ায় তাদের গ্রেপ্তারিতে জন্য ভারতীয় দূতাবাস সরিয়ে দিয়েছিল বলে জানানো হয়েছে।
তথ্যটি অনুযায়ী জানানো হয়েছে যে, জুন ও জুন মাসে ভারতীয় নাগরিকদের সঙ্গে লিবিয়ান অধিকারিগণ নিয়ে সক্রিয় যোগাযোগ ছিল। ১৩ জুন, ২০২৩ তারিখে লিবিয়ান অধিকারিগণ গ্রেপ্তারিতে পড়া ভারতীয় নাগরিকদের ছেড়ে দিলেন, তবে তাদের কারণে যখন তাদের সময় অতদ্বিতীয়ভাবে লিবিয়ায় প্রবেশ হওয়া ছিল, তখন জন্য তাদের আটক থাকা পড়েছিল, জানায় মামলাটি ফলাফল অনুসারে বিবেচনা করার ব্যক্তি।
তথ্যটি অনুযায়ী জানানো হয়েছে যে, তাদের লিবিয়াতে অবস্থিতির সময় ভারতীয় দূতাবাস তাদের প্রয়োজনীয় খাদ্য পদার্থ, ঔষধ এবং পোশাক প্রদান করেছিল। তারা পাসপোর্ট থাকার কারণে দরকারি হলে বিভাগীয় চিঠি জারি করে তাদের ভারতে ফিরে যেতে বলে জানায় মামলাটির ফলাফলঃ তাদের জন্যে ভারতে চলমান টিকিট দেয়া হয়েছিল এবং টিকিটের খরচও ভারতীয় দূতাবাসের দ্বারা পরিশোধিত হয়েছিল।
ভারতে এই বছরের জুন মাসে, লিবিয়ার একটি স্থানীয় স্বাদের একটি সঙ্গঠন ওই দ্বিপক্ষীয় যুদ্ধে বেশ কিছু মাসপূর্ব হেয়ে যাওয়ানুমানে রায়-দ্বয় ভারতীয় নাগরিকদের ছাড়িয়ে আবার ভারতে ফিরে এসেছিল। তাদের যমে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ঘটে গেল।
ক্যামেরুন জাতীয় পতাকাযুক্ত একটি গ্রিক মাল্টা থেকে ট্রিপোলি যাওয়ার মাধ্যমে তাড়িতে -- বা পশ্চিমক্ষেত্রের রয়েছেরসানির সরকার। এই মুক্তির সুযোগ গ্রেস করে তাদের হস্তপ্রাপ্ত সম্পদের পরিবর্তে স্থানীয় স্বাদের একটি সংগঠন তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়েছিল, যা দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে একাধিক সপ্তাহ ধরে চলে গিয়েছিলো।
এই ঘটনা জানা গেলেই, লিবিয়ান অধিকারিগণ সম্ভবত সঙ্গে যোগাযোগ করার সময় ভারতীয় দূতাবাসের সাহায্যে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য মিলিত সচেতনতা প্রদান করেছিলো। লড়াইয়ের বাড়ান্ত সময়, সমুদ্র জাহাজটি বিদায় নিয়ে ওঠোধুঁড়ে অতীত লিবিয়ার সীমান্ত সমুদ্রে, কিছুক্ষণের জন্য ভারতীয় নাগরিকদের বাস্তবায়নে গ্রেপ্তার করেছিল ওই স্থানীয় স্বাদের একটি সংগঠন। ভারতীয় দূতাবাস তা আহ্বান করেছিল, বাংলাদেশি কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে লিবিয়ার অধিকারিগণের সঙ্গে তা স্থাপন করে নিয়েছিলো।