মধ্যপ্রাচ্যের মিলছেন্সার অভিমতে, ভারত ও মালাউইর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক শক্তিশালী করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
ভারত এবং মালাউই পুনঃরাষ্ট্রীয় সহযোগিতায় আরও শক্তিশালী হতে চান সেই উদ্দেশ্যে সাথে সাথে সমঝোতা করেছেন। তাদের কয়েকটি সেক্টরে, যেমন উন্নয়ন পার্টনারশিপ, প্রতিরক্ষা, বাণিজ্য ও বাণিজ্য, কৃষি, শিক্ষা এবং অন্যান্য বিষয়গুলিতে সহযোগিতা পুনরায় বাড়িয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে।
এই সংক্রান্ত সিদ্ধান্তটি অগাস্ট ৪ তারিখে পূর্বকাল মালাউইর রাজধানী লিলংলে দ্বিতীয় ভারত-মালাউই বিদেশ অফিস পরামর্শের (এফওসি) অংশগ্রহণের সময়ে নেয়া হয়েছিল।
এফওসিতে, উভয় দিকেই রাজনৈতিক পরিবর্তন, উন্নয়ন পার্টনারশিপ, প্রতিরক্ষা সহ সমস্তকিছু অন্যান্য বিষয়ে পর্যালোচনা হয়েছিল, যেমন বাণিজ্য, অর্থনীতি, স্থানীয় বাণিজ্য ও সহযোগিতা, প্রশাসনিক প্রশ্ন এবং কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খনিজ ও খণ্ডগত প্রযুক্তি, পুনর্যাচিত শক্তি, শিল্প ও সংস্কৃতি সহ।
ভারত এবং মালাউই উভয়ই সম্প্রতিক স্থানীয় বিষয়গুলির সমাধানের জন্য বিভিন্ন সেক্টরে সহযোগিতা পর্যাপ্তভাবে বিস্তারলাভ করতে কর্মসূচী দিয়েছে।
ভারত এবং মালাউই সহযোগিতার সম্প্রতিক সূত্র পর্যালোচনা করে, যাতে রাজনৈতিক পরিবর্তন, উন্নয়ন পার্টনারশিপ, প্রতিরক্ষা সহ সমস্তকিছু অন্যান্য বিষয়ে বিস্তারভূত সম্পর্কের পর্যালোচনা হয়েছিল, যেমন বাণিজ্য ও অর্থনীতির বিষয়, সহযোগিতা অর্থনীতি, রাজনৈতিক পরিবর্তন।
উভয় পক্ষদ্বয় সম্প্রতিকতার ভিত্তিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে যুগ্মসূত্রপূর্ণ সহযোগিতা পর্যায়ে প্রথমাদিকে করা হয়েছিল, যা পরীক্ষামূলক সহযোগিতা, যৌথগঠনের প্রতিষ্ঠানগুলির নির্দিষ্ট মিয়াদকালগুলির অন্তর্ভুক্ততা সহ দিয়েছিল।
এফওসিতে, ভারতীয় পক্ষকে পূর্ব এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় সাম্প্রতিক মামলাগুলি, সামস্য ও সুরক্ষার বিষয়ের জন্য ম্যালাউইকে অনুশোধ করা হয়েছিল।
দুটি পক্ষই একইসঙ্গে উচ্চমাত্রায় রাজনৈতিক আদান-প্রদানে এবং যৌতসংঘের সমর্থন ও স্থির রাখার জন্য যৌনসাংঘের আদান-প্রদানের নির্ধারিত সময়মাত্রা আচরণ করতে গেলে, তার উপর ভিত্তি করে সম্প্রয়োগিক নিয়মা নিয়েছিল।
এফওসিতে, ভারতীয় পক্ষকে বায়ু-বিপর্যয় রূপান্তরজনিত অবকাঠামো সংস্থানে যোগদান করতে এবং আন্তর্জাতিক বড় বিচ (আইবিসি এ) প্রলৌহসমূহে যোগদান করতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।
টি নিয়েও একটি সম্মতি অমান্য হয়েছিল, যা পরস্পরের সুবিধাজনক তারিখে পরবর্তী আলোচনা করা হয়েছিল ২০২৪ সালে নতুন দিল্লীতে।
ভারত ও মালাউই একতাবদ্ধভাবে সুখী ও মিতব্যয়ির সম্পর্ক উপভোগ করছে।
পূর্বে, ৩১ জুলাই তারিখে, মালাউইর একটি সংসদিগণ, পূর্বনির্ধারিত কার্যালয়ের প্রধান সচিব বার্নার্ড এবচ স্যান্ডে বিভিন্ন একটি পর্যবেক্ষণ করা হয়েছিল।
সংদ্বেদনশীলভাবে বিদায় জানানোর পরে, সভাপতি ক্যাথারিন গোতানি হারা দ্বারা নেতৃত্ব করা হয়েছিল রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুরমুকে নতুন দিল্লীর রাষ্ট্রপতি ভবনে স্বাগত জানানোর সময়ে।
মেধারতিগত, রাষ্ট্রপতি বলেছিলেন যে ভারত এবং মালাউই দীর্ঘস্থায়ী সুখী ও মিতব্যয়ির সম্পর্ক ভাগের ত্রুটি অংশ যোগ করার অভিযানে অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে।
এটা কারণে তারা বললেন "আমাদের সাধারণ নির্দিষ্ট মিশন এবং বহির্গম্যতা বাধাই মালাউইর ন্যাগারিকদের জন্য ভারত এবং মালাউই প্রাকৃতিক সহযোগিতার উপভোগই কর্মসূচি"। MEA বলে গেলো।
সি বললেন যা হলো ভারত মালাউইর একটি মহৎ বাণিজ্যিক উদ্যোগী ও ব্যাক্তিগত বিনিয়োগের সঙ্গী। এটি মালাউই ন্যাগারিকদের জন্য স্বাস্থ্য ও শিক্ষা সহ
এই সংক্রান্ত সিদ্ধান্তটি অগাস্ট ৪ তারিখে পূর্বকাল মালাউইর রাজধানী লিলংলে দ্বিতীয় ভারত-মালাউই বিদেশ অফিস পরামর্শের (এফওসি) অংশগ্রহণের সময়ে নেয়া হয়েছিল।
এফওসিতে, উভয় দিকেই রাজনৈতিক পরিবর্তন, উন্নয়ন পার্টনারশিপ, প্রতিরক্ষা সহ সমস্তকিছু অন্যান্য বিষয়ে পর্যালোচনা হয়েছিল, যেমন বাণিজ্য, অর্থনীতি, স্থানীয় বাণিজ্য ও সহযোগিতা, প্রশাসনিক প্রশ্ন এবং কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খনিজ ও খণ্ডগত প্রযুক্তি, পুনর্যাচিত শক্তি, শিল্প ও সংস্কৃতি সহ।
ভারত এবং মালাউই উভয়ই সম্প্রতিক স্থানীয় বিষয়গুলির সমাধানের জন্য বিভিন্ন সেক্টরে সহযোগিতা পর্যাপ্তভাবে বিস্তারলাভ করতে কর্মসূচী দিয়েছে।
ভারত এবং মালাউই সহযোগিতার সম্প্রতিক সূত্র পর্যালোচনা করে, যাতে রাজনৈতিক পরিবর্তন, উন্নয়ন পার্টনারশিপ, প্রতিরক্ষা সহ সমস্তকিছু অন্যান্য বিষয়ে বিস্তারভূত সম্পর্কের পর্যালোচনা হয়েছিল, যেমন বাণিজ্য ও অর্থনীতির বিষয়, সহযোগিতা অর্থনীতি, রাজনৈতিক পরিবর্তন।
উভয় পক্ষদ্বয় সম্প্রতিকতার ভিত্তিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে যুগ্মসূত্রপূর্ণ সহযোগিতা পর্যায়ে প্রথমাদিকে করা হয়েছিল, যা পরীক্ষামূলক সহযোগিতা, যৌথগঠনের প্রতিষ্ঠানগুলির নির্দিষ্ট মিয়াদকালগুলির অন্তর্ভুক্ততা সহ দিয়েছিল।
এফওসিতে, ভারতীয় পক্ষকে পূর্ব এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় সাম্প্রতিক মামলাগুলি, সামস্য ও সুরক্ষার বিষয়ের জন্য ম্যালাউইকে অনুশোধ করা হয়েছিল।
দুটি পক্ষই একইসঙ্গে উচ্চমাত্রায় রাজনৈতিক আদান-প্রদানে এবং যৌতসংঘের সমর্থন ও স্থির রাখার জন্য যৌনসাংঘের আদান-প্রদানের নির্ধারিত সময়মাত্রা আচরণ করতে গেলে, তার উপর ভিত্তি করে সম্প্রয়োগিক নিয়মা নিয়েছিল।
এফওসিতে, ভারতীয় পক্ষকে বায়ু-বিপর্যয় রূপান্তরজনিত অবকাঠামো সংস্থানে যোগদান করতে এবং আন্তর্জাতিক বড় বিচ (আইবিসি এ) প্রলৌহসমূহে যোগদান করতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।
টি নিয়েও একটি সম্মতি অমান্য হয়েছিল, যা পরস্পরের সুবিধাজনক তারিখে পরবর্তী আলোচনা করা হয়েছিল ২০২৪ সালে নতুন দিল্লীতে।
ভারত ও মালাউই একতাবদ্ধভাবে সুখী ও মিতব্যয়ির সম্পর্ক উপভোগ করছে।
পূর্বে, ৩১ জুলাই তারিখে, মালাউইর একটি সংসদিগণ, পূর্বনির্ধারিত কার্যালয়ের প্রধান সচিব বার্নার্ড এবচ স্যান্ডে বিভিন্ন একটি পর্যবেক্ষণ করা হয়েছিল।
সংদ্বেদনশীলভাবে বিদায় জানানোর পরে, সভাপতি ক্যাথারিন গোতানি হারা দ্বারা নেতৃত্ব করা হয়েছিল রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুরমুকে নতুন দিল্লীর রাষ্ট্রপতি ভবনে স্বাগত জানানোর সময়ে।
মেধারতিগত, রাষ্ট্রপতি বলেছিলেন যে ভারত এবং মালাউই দীর্ঘস্থায়ী সুখী ও মিতব্যয়ির সম্পর্ক ভাগের ত্রুটি অংশ যোগ করার অভিযানে অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে।
এটা কারণে তারা বললেন "আমাদের সাধারণ নির্দিষ্ট মিশন এবং বহির্গম্যতা বাধাই মালাউইর ন্যাগারিকদের জন্য ভারত এবং মালাউই প্রাকৃতিক সহযোগিতার উপভোগই কর্মসূচি"। MEA বলে গেলো।
সি বললেন যা হলো ভারত মালাউইর একটি মহৎ বাণিজ্যিক উদ্যোগী ও ব্যাক্তিগত বিনিয়োগের সঙ্গী। এটি মালাউই ন্যাগারিকদের জন্য স্বাস্থ্য ও শিক্ষা সহ