যুক্তরাষ্ট্রের পর দ্বিতীয় কোয়াড রাষ্ট্র হিসেবে জাপানের সঙ্গে এ ধরণের বাণিজ্য সম্পর্কে চুক্তিবদ্ধ হলো নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন ভারত।
বিশ্বব্যাপী গাড়ি, ৫জি, ডেটা সেন্টার এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রেই চিপের চাহিদা বেড়েছে। করোনাভাইরাস মহামারীর মুখে পড়ে বৈশ্বিক চিপ সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো। এমন সময় খবর এলো, জাপান সেমিকন্ডাক্টর খাতে নিজেদের সক্ষমতা বাড়াতে ভারতের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী।
জাপানে চিপ উৎপাদন প্রযুক্তি তৈরিতে দেশটির ২০টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করবে ভারতের সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি। ওই ২০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বৈদ্যুতিক উপকরণ নির্মাতা ইবিডেন কোম্পানিও রয়েছে।
জাপান ঘোষণা করেছে যে সেমিকণ্ডাকটরের সরবরাহ চেইন জোরদার করে তোলার জন্য দেশটি ভারতের সাথে কাজ করবে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে দু-দেশের মধ্যে একটি চুক্তির অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
জাপানের শিল্পমন্ত্রী নিশিমুরা ইয়াসুতোশি নতুন দিল্লীতে আয়োজিত এক ইভেন্টে এ সম্পর্কে বিস্তারিত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, এই পদক্ষেপের অংশ হিসেবে দুই দেশ পরস্পরের মধ্যে মানব-সম্পদ বিনিময় বাড়াবে।
নিশিমুরা বলেন, “উচ্চমানের মানব সম্পদে সমৃদ্ধ ভারত এবং যন্ত্রপাতি ও অন্যান্য সামগ্রী উৎপাদনে অসাধারণ দক্ষতার অধিকারী জাপানের মধ্যে সহযোগিতার ক্ষেত্রে বিপুল সম্ভাবনা বিরাজ করছে”। তিনি বলেন, দুই দেশ সেমিকণ্ডাকটর উৎপাদনের একটি ভিত্তি গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও একসাথে কাজ করবে।
ইস্পাতসহ অন্যান্য ক্ষেত্রকেও চুক্তির আওতায় আনা হয়েছে। উৎপাদন প্রক্রিয়া থেকেই কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যেও একসাথে কাজ করতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক
জাপানে চিপ উৎপাদন প্রযুক্তি তৈরিতে দেশটির ২০টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করবে ভারতের সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি। ওই ২০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বৈদ্যুতিক উপকরণ নির্মাতা ইবিডেন কোম্পানিও রয়েছে।
জাপান ঘোষণা করেছে যে সেমিকণ্ডাকটরের সরবরাহ চেইন জোরদার করে তোলার জন্য দেশটি ভারতের সাথে কাজ করবে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে দু-দেশের মধ্যে একটি চুক্তির অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
জাপানের শিল্পমন্ত্রী নিশিমুরা ইয়াসুতোশি নতুন দিল্লীতে আয়োজিত এক ইভেন্টে এ সম্পর্কে বিস্তারিত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, এই পদক্ষেপের অংশ হিসেবে দুই দেশ পরস্পরের মধ্যে মানব-সম্পদ বিনিময় বাড়াবে।
নিশিমুরা বলেন, “উচ্চমানের মানব সম্পদে সমৃদ্ধ ভারত এবং যন্ত্রপাতি ও অন্যান্য সামগ্রী উৎপাদনে অসাধারণ দক্ষতার অধিকারী জাপানের মধ্যে সহযোগিতার ক্ষেত্রে বিপুল সম্ভাবনা বিরাজ করছে”। তিনি বলেন, দুই দেশ সেমিকণ্ডাকটর উৎপাদনের একটি ভিত্তি গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও একসাথে কাজ করবে।
ইস্পাতসহ অন্যান্য ক্ষেত্রকেও চুক্তির আওতায় আনা হয়েছে। উৎপাদন প্রক্রিয়া থেকেই কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যেও একসাথে কাজ করতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক