বাংলাদেশের রেলপথ মন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, রক্তের বাঁধনে লেখা থাকবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার সম্পর্ক।
রেলপথ মন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, রক্তের বাঁধনে লেখা থাকবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার সম্পর্ক। এ ছাড়াও ভারতের সঙ্গে আমাদের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা ডাবল লাইনে রূপান্তর করা হয়েছে।
রোববার (২৩ জুলাই) রেল ভবনে ঢাকা-টঙ্গী সেকশনে তৃতীয় ও চতুর্থ ডুয়েলগেজ ট্র্যাক নির্মাণ এবং টঙ্গী-জয়দেবপুর সেকশনে ডুয়েলগেজ ট্র্যাক দ্বিগুণ করার জন্য চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ রেলওয়ে এবং ভারতের কেইসি ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের মধ্যে এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তিতে বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষে প্রকল্প পরিচালক নাজনীন আরা কেয়া এবং কেইসি ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড পক্ষে সুবাহরজিত সানা স্বাক্ষর করেন।
মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারত যেভাবে বাংলাদেশের পাশে ছিল সে সম্পর্ক রক্তের বাঁধনে লেখা থাকবে। স্বাধীনতা যুদ্ধে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভারতের সহযোগিতায় হার্ডিঞ্জ ব্রিজ, তিস্তা ব্রিজ ও ভৈরব ব্রিজের মাধ্যমে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করেছিলেন।
আজকের এই চুক্তির মাধ্যমে ডব্লিউডি-২ ডিজাইন, সরবরাহ, ইনস্টলেশন এবং সাতটি স্টেশনে কম্পিউটার ভিত্তিক ইন্টারলক সিগন্যালিং সিস্টেমের পরীক্ষা-কমিশন করা হবে, যার মধ্যে নির্বাচিত লেভেল ক্রসিংগুলোর ইন্টারলকিং এবং অপটিক্যাল ফাইবারভিত্তিক টেলিকমিউনিক সিস্টেমের কাজ এবং আন্তঃসংযোগ ভিত্তিক টেলিযোগাযোগ সিস্টেমের জন্য সিগন্যালিং সিস্টেম স্থাপন করা হবে।
তিনি বলেন, দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের পর শেখ হাসিনা সরকার গঠন করলে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন হয়েছে। ১৯৭৫ সালের পরে স্বাধীনতা বিরোধীরা কোনো উন্নয়ন করেনি, এমনকি প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের সঙ্গে বৈরি সম্পর্ক তৈরি করেছিল।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ছিটমহল সমস্যা, গঙ্গা চুক্তি, পার্বত্য শান্তিচুক্তিসহ দ্বিপাক্ষিক সমস্যাগুলোর শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়েছে। রেলওয়ে ব্যবস্থায় আমাদের ইন্টার সেকশন পয়েন্ট যেগুলো ছিল তার আটটির মধ্যে পাঁচটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক
রোববার (২৩ জুলাই) রেল ভবনে ঢাকা-টঙ্গী সেকশনে তৃতীয় ও চতুর্থ ডুয়েলগেজ ট্র্যাক নির্মাণ এবং টঙ্গী-জয়দেবপুর সেকশনে ডুয়েলগেজ ট্র্যাক দ্বিগুণ করার জন্য চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ রেলওয়ে এবং ভারতের কেইসি ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের মধ্যে এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তিতে বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষে প্রকল্প পরিচালক নাজনীন আরা কেয়া এবং কেইসি ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড পক্ষে সুবাহরজিত সানা স্বাক্ষর করেন।
মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারত যেভাবে বাংলাদেশের পাশে ছিল সে সম্পর্ক রক্তের বাঁধনে লেখা থাকবে। স্বাধীনতা যুদ্ধে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভারতের সহযোগিতায় হার্ডিঞ্জ ব্রিজ, তিস্তা ব্রিজ ও ভৈরব ব্রিজের মাধ্যমে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করেছিলেন।
আজকের এই চুক্তির মাধ্যমে ডব্লিউডি-২ ডিজাইন, সরবরাহ, ইনস্টলেশন এবং সাতটি স্টেশনে কম্পিউটার ভিত্তিক ইন্টারলক সিগন্যালিং সিস্টেমের পরীক্ষা-কমিশন করা হবে, যার মধ্যে নির্বাচিত লেভেল ক্রসিংগুলোর ইন্টারলকিং এবং অপটিক্যাল ফাইবারভিত্তিক টেলিকমিউনিক সিস্টেমের কাজ এবং আন্তঃসংযোগ ভিত্তিক টেলিযোগাযোগ সিস্টেমের জন্য সিগন্যালিং সিস্টেম স্থাপন করা হবে।
তিনি বলেন, দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের পর শেখ হাসিনা সরকার গঠন করলে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন হয়েছে। ১৯৭৫ সালের পরে স্বাধীনতা বিরোধীরা কোনো উন্নয়ন করেনি, এমনকি প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের সঙ্গে বৈরি সম্পর্ক তৈরি করেছিল।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ছিটমহল সমস্যা, গঙ্গা চুক্তি, পার্বত্য শান্তিচুক্তিসহ দ্বিপাক্ষিক সমস্যাগুলোর শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়েছে। রেলওয়ে ব্যবস্থায় আমাদের ইন্টার সেকশন পয়েন্ট যেগুলো ছিল তার আটটির মধ্যে পাঁচটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক
যোগাযোগ করুন
আমাদের সদস্যতা


Contact Us
Subscribe
News Letter 
