ভারতের নৌবাহিনী জানায়, এই দ্বি-বার্ষিক মহড়ার লক্ষ্য ছিলো আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে ভারত মহাসাগরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
আন্দামান সাগরে সমন্বিত দ্বিপাক্ষিক নৌ মহড়ার ৩৫ তম সংস্করণ সফলভাবে সম্পন্ন করেছে ভারত ও থাইল্যান্ডের নৌবাহিনী। গত ০৩ মে হতে ১০ মে অবধি প্রায় ৮ দিন ব্যাপী সামুদ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে একত্রে অনুশীলন করে ভারতীয় নৌবাহিনী এবং রয়্যাল থাই নৌবাহিনী।
পরবর্তীতে ভারতের নৌবাহিনী জানায়, এই দ্বি-বার্ষিক মহড়ার লক্ষ্য ছিলো আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে ভারত মহাসাগরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। মহড়াটিতে যোগাযোগ ও সমন্বয় উন্নয়ন, জলদস্যুতা, সশস্ত্র ডাকাতি, অবৈধ, অপ্রতিবেদিত ও অনিয়ন্ত্রিত মাছ ধরা সহ অপরাধমূলক কার্যকলাপ বন্ধ ও প্রতিরোধ করার জন্য আইন প্রণয়ন এবং চোরাচালান ও অবৈধ অভিবাসন রোধে অপারেশনাল সিনার্জির মতো বিষয়াদিতে অনুশীলন করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, ইন্দো-থাই কর্প্যাটে অংশ নিয়েছিলো ভারতীয় নৌবাহিনীর জাহাজ (আইএনএস) কেসারি। এটি একটি দেশীয়ভাবে নির্মিত ল্যান্ডিং শিপ ট্যাঙ্ক (বড়)। থাইল্যান্ডের পক্ষে ছিলো রয়্যাল থাই নেভীর জাহাজ (এইচটিএমএস) সাইবুরি। এটি একটি চাও ফ্রায়া ক্লাস ফ্রিগেট।
ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতে, ভারতীয় নৌবাহিনী আঞ্চলিক সামুদ্রিক নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য ভারত মহাসাগর অঞ্চলের দেশগুলির সাথে সক্রিয়ভাবে জড়িত রয়েছে। এটি দ্বিপাক্ষিক এবং বহুপাক্ষিক অনুশীলন, সমন্বিত টহল, যৌথ নজরদারি এবং মানবিক সহায়তা ও দুর্যোগ ত্রাণ অপারেশনগুলির মাধ্যমে অর্জন করা হয়েছে। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক
পরবর্তীতে ভারতের নৌবাহিনী জানায়, এই দ্বি-বার্ষিক মহড়ার লক্ষ্য ছিলো আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে ভারত মহাসাগরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। মহড়াটিতে যোগাযোগ ও সমন্বয় উন্নয়ন, জলদস্যুতা, সশস্ত্র ডাকাতি, অবৈধ, অপ্রতিবেদিত ও অনিয়ন্ত্রিত মাছ ধরা সহ অপরাধমূলক কার্যকলাপ বন্ধ ও প্রতিরোধ করার জন্য আইন প্রণয়ন এবং চোরাচালান ও অবৈধ অভিবাসন রোধে অপারেশনাল সিনার্জির মতো বিষয়াদিতে অনুশীলন করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, ইন্দো-থাই কর্প্যাটে অংশ নিয়েছিলো ভারতীয় নৌবাহিনীর জাহাজ (আইএনএস) কেসারি। এটি একটি দেশীয়ভাবে নির্মিত ল্যান্ডিং শিপ ট্যাঙ্ক (বড়)। থাইল্যান্ডের পক্ষে ছিলো রয়্যাল থাই নেভীর জাহাজ (এইচটিএমএস) সাইবুরি। এটি একটি চাও ফ্রায়া ক্লাস ফ্রিগেট।
ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতে, ভারতীয় নৌবাহিনী আঞ্চলিক সামুদ্রিক নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য ভারত মহাসাগর অঞ্চলের দেশগুলির সাথে সক্রিয়ভাবে জড়িত রয়েছে। এটি দ্বিপাক্ষিক এবং বহুপাক্ষিক অনুশীলন, সমন্বিত টহল, যৌথ নজরদারি এবং মানবিক সহায়তা ও দুর্যোগ ত্রাণ অপারেশনগুলির মাধ্যমে অর্জন করা হয়েছে। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক