এবারের ইয়ুথ ২০ সম্মেলনের মূল থিম হলো: “জলবায়ু পরিবর্তন এবং দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস: স্থায়িত্বকে জীবনের অবলম্বন বানানো”।
প্রতিবেশী পাকিস্তান এবং চীনের তীব্র বিরোধিতা সত্ত্বেও কাশ্মীরে জি-২০ বৈঠকের আয়োজন করছে ভারত। আন্তর্জাতিক এ বৈঠককে ঘিরে উপত্যকাটির নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। সূচি অনুযায়ী আগামী ২২ থেকে ২৪ মে জম্মু ও কাশ্মীরের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী শ্রীনগরে জি-২০ ট্যুরিজম ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
এছাড়া জি-২০ যুব সম্মেলনের স্থান হিসেবে বেছে নেয়া হয়েছে জম্মু-কাশ্মীর প্রদেশের লাদাখ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় শহর লেহ-কে। কাশ্মীরের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, বেকারত্ব কাশ্মীরিদের সবচেয়ে বড় সমস্যা। এ বৈঠককে ঘিরে অর্থনৈতিক উন্নতির আশা করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় একজন বলেন, এই অঞ্চলে উচ্চ শিক্ষার হার রয়েছে, কিন্তু কর্মসংস্থানের সুযোগের অভাব অনেককে কাজের সন্ধানে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে চলে যেতে বাধ্য করেছে। কাশ্মীরের জনগণ আশাবাদী যে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন এই অঞ্চলে আরও বিনিয়োগ আনবে, যা স্থানীয় মানুষের জন্য আরও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে।
তারা বলছেন, প্রাকৃতিকভাবে অপার সৌন্দর্যের কারণে এই অঞ্চল এমনিতেই পর্যটন শিল্পের জন্য বিখ্যাত। কাশ্মীরের জনগণ তাদের সংস্কৃতি এবং আতিথেয়তা বিশ্বের কাছে তুলে ধরবে। জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন প্রতিনিধিদের জন্য এই অঞ্চলের সৌন্দর্য অনুভব করার এবং কাশ্মীরি জনগণের সমৃদ্ধ সংস্কৃতির সাক্ষী হওয়ার একটি চমৎকার সুযোগ। এ বৈঠক কাশ্মীরের জনগণের জন্য তাদের সম্ভাবনা প্রদর্শনের একটি সুযোগও হবে।
তাদের মতে, এই অঞ্চলে কারুশিল্পের একটি সমৃদ্ধ ঐতিহ্য রয়েছে এবং স্থানীয় কারিগররা তাদের জটিল কাজের জন্য পরিচিত। এ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রতিনিধিরা বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর কারুশিল্পের কিছু কাজ দেখার সুযোগ পাবেন।
প্রসঙ্গত, ভারত এখন জি২০-র প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছে, তারা সেপ্টেম্বরের শুরুতে রাজধানী নয়াদিল্লিতে সদস্য দেশগুলোর শীর্ষ নেতাদের সম্মেলনের প্রস্তুতিও নিচ্ছে। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক
এছাড়া জি-২০ যুব সম্মেলনের স্থান হিসেবে বেছে নেয়া হয়েছে জম্মু-কাশ্মীর প্রদেশের লাদাখ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় শহর লেহ-কে। কাশ্মীরের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, বেকারত্ব কাশ্মীরিদের সবচেয়ে বড় সমস্যা। এ বৈঠককে ঘিরে অর্থনৈতিক উন্নতির আশা করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় একজন বলেন, এই অঞ্চলে উচ্চ শিক্ষার হার রয়েছে, কিন্তু কর্মসংস্থানের সুযোগের অভাব অনেককে কাজের সন্ধানে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে চলে যেতে বাধ্য করেছে। কাশ্মীরের জনগণ আশাবাদী যে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন এই অঞ্চলে আরও বিনিয়োগ আনবে, যা স্থানীয় মানুষের জন্য আরও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে।
তারা বলছেন, প্রাকৃতিকভাবে অপার সৌন্দর্যের কারণে এই অঞ্চল এমনিতেই পর্যটন শিল্পের জন্য বিখ্যাত। কাশ্মীরের জনগণ তাদের সংস্কৃতি এবং আতিথেয়তা বিশ্বের কাছে তুলে ধরবে। জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন প্রতিনিধিদের জন্য এই অঞ্চলের সৌন্দর্য অনুভব করার এবং কাশ্মীরি জনগণের সমৃদ্ধ সংস্কৃতির সাক্ষী হওয়ার একটি চমৎকার সুযোগ। এ বৈঠক কাশ্মীরের জনগণের জন্য তাদের সম্ভাবনা প্রদর্শনের একটি সুযোগও হবে।
তাদের মতে, এই অঞ্চলে কারুশিল্পের একটি সমৃদ্ধ ঐতিহ্য রয়েছে এবং স্থানীয় কারিগররা তাদের জটিল কাজের জন্য পরিচিত। এ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রতিনিধিরা বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর কারুশিল্পের কিছু কাজ দেখার সুযোগ পাবেন।
প্রসঙ্গত, ভারত এখন জি২০-র প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছে, তারা সেপ্টেম্বরের শুরুতে রাজধানী নয়াদিল্লিতে সদস্য দেশগুলোর শীর্ষ নেতাদের সম্মেলনের প্রস্তুতিও নিচ্ছে। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক