চলতি বছরের জি-২০ সামিটের সভাপতিত্ব করছে ভারত। এই সামিটকে সফল করতে তৎপর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সরকার।
রাত পোহালেই হতে চলেছে জি-২০ সামিটের রূপরেখা নির্ধারণকারী কার্যনির্বাহী গ্রুপের দ্বিতীয় বৈঠক। ২৪ ও ২৫ মার্চ দু-দিন ব্যাপী এই বৈঠকটি বসতে চলেছে ‘দক্ষিণ ভারতের প্রবেশদ্বার’ চেন্নাইয়ে। মূলত, সার্বিক উন্নয়ন ঘটানোই এই বৈঠকের আলোচনার বিষয়। বিশেষত উদীয়মান অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে উন্নয়ন কী ভাবে ঘটানো যায়, সে ব্যাপারে রূপরেখা নির্ধারণ করা-ই হবে এই বৈঠকের মূল আলোচ্য বিষয়।
চলতি বছরের জি-২০ সামিটের সভাপতিত্ব করছে ভারত। এই সামিটকে সফল করতে তৎপর নরেন্দ্র মোদীর সরকার। বর্তমান বিশ্বের প্রধান সমস্যাগুলির সমাধান করার উপরই এই সামিটে জোর দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রের উন্নয়ন ঘটানোর পাশাপাশি ডিজিটালি ক্ষেত্রকে আরও প্রসারিত করা সহ গ্লোবাল ওয়ার্মিং ঠেকাতে সবুজ বিশ্ব গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। এর জন্য দূষণমুক্ত বসবাসযোগ বিশ্ব গড়ে তুলতে অপ্রচলিত শক্তি ও শক্তির রূপান্তরের উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
প্রধান অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে খাদ্য ও জ্বালানি নিরাপত্তাকে। দূষণমুক্ত বসবাসযোগ বিশ্ব গড়ে তুলতে অপ্রচলিত শক্তি ও শক্তির রূপান্তরের উপর জোর দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি গ্লোবাল ওয়ার্মিং ঠেকাতে সবুজ বিশ্ব গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। এছাড়া সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব দেখা দিয়েছে। সেই মন্দা কাটিয়ে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করাই লক্ষ্য জি-২০ সামিটের।
পাশাপাশি ডিজিটাল ব্যবস্থার উপরই জোর দেওয়া হচ্ছে। ডিজিটাল রূপান্তরের সুফল যাতে মানবজাতির একটি ক্ষুদ্র অংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে তা নিশ্চিত করতে ভারত জি-২০ ভুক্ত অন্যান্য দেশগুলির সঙ্গেও কাজ করার অঙ্গীকার নিয়েছে। এছাড়া দারিদ্র্য দূরীকরণ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য পরিষেবার কাঠামো দৃঢ় করার উপরেও জোর দেওয়া হচ্ছে ২০২৩-এর জি-২০ সামিটে।
বর্তমান অস্থির পরিস্থিতিতে জি-২০ অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির সঙ্গে একযোগে শান্তি-স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করা এবং অভিন্ন সমৃদ্ধির অগ্রগতির এজেন্ডা গঠনেরই অঙ্গীকার নিয়েছে ভারত। তাই এবারের জি-২০ সামিটের লোগোও তাৎপর্যমূলক সাতটি পাপড়ি বিশিষ্ট প্রস্ফুটিত পদ্ম। মূলত বিশ্বের সাতটি মহাদেশ এবং সুরের সাতটি স্বরের প্রতীক হল পদ্মফুলের সাতটি পাপড়ি। এবারের জি-২০ বিশ্বকে সম্প্রীতির বন্ধনে একত্রিত করবে- লোগোর মাধ্যমে এমনটাই বোঝানো হয়েছে। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক
চলতি বছরের জি-২০ সামিটের সভাপতিত্ব করছে ভারত। এই সামিটকে সফল করতে তৎপর নরেন্দ্র মোদীর সরকার। বর্তমান বিশ্বের প্রধান সমস্যাগুলির সমাধান করার উপরই এই সামিটে জোর দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রের উন্নয়ন ঘটানোর পাশাপাশি ডিজিটালি ক্ষেত্রকে আরও প্রসারিত করা সহ গ্লোবাল ওয়ার্মিং ঠেকাতে সবুজ বিশ্ব গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। এর জন্য দূষণমুক্ত বসবাসযোগ বিশ্ব গড়ে তুলতে অপ্রচলিত শক্তি ও শক্তির রূপান্তরের উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
প্রধান অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে খাদ্য ও জ্বালানি নিরাপত্তাকে। দূষণমুক্ত বসবাসযোগ বিশ্ব গড়ে তুলতে অপ্রচলিত শক্তি ও শক্তির রূপান্তরের উপর জোর দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি গ্লোবাল ওয়ার্মিং ঠেকাতে সবুজ বিশ্ব গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। এছাড়া সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব দেখা দিয়েছে। সেই মন্দা কাটিয়ে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করাই লক্ষ্য জি-২০ সামিটের।
পাশাপাশি ডিজিটাল ব্যবস্থার উপরই জোর দেওয়া হচ্ছে। ডিজিটাল রূপান্তরের সুফল যাতে মানবজাতির একটি ক্ষুদ্র অংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে তা নিশ্চিত করতে ভারত জি-২০ ভুক্ত অন্যান্য দেশগুলির সঙ্গেও কাজ করার অঙ্গীকার নিয়েছে। এছাড়া দারিদ্র্য দূরীকরণ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য পরিষেবার কাঠামো দৃঢ় করার উপরেও জোর দেওয়া হচ্ছে ২০২৩-এর জি-২০ সামিটে।
বর্তমান অস্থির পরিস্থিতিতে জি-২০ অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির সঙ্গে একযোগে শান্তি-স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করা এবং অভিন্ন সমৃদ্ধির অগ্রগতির এজেন্ডা গঠনেরই অঙ্গীকার নিয়েছে ভারত। তাই এবারের জি-২০ সামিটের লোগোও তাৎপর্যমূলক সাতটি পাপড়ি বিশিষ্ট প্রস্ফুটিত পদ্ম। মূলত বিশ্বের সাতটি মহাদেশ এবং সুরের সাতটি স্বরের প্রতীক হল পদ্মফুলের সাতটি পাপড়ি। এবারের জি-২০ বিশ্বকে সম্প্রীতির বন্ধনে একত্রিত করবে- লোগোর মাধ্যমে এমনটাই বোঝানো হয়েছে। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক
যোগাযোগ করুন
আমাদের সদস্যতা


Contact Us
Subscribe
News Letter 
