জি২০ এর সকল সদস্য দেশ ও বাংলাদেশসহ বিশেষভাবে আমন্ত্রিত দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা আজই নয়াদিল্লী পৌঁছবেন।
জি-২০ দেশগুলির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং অন্যান্য আমন্ত্রিত ব্যক্তিরা আজ সন্ধ্যায় বিশ্বের প্রধান অর্থনৈতিক গোষ্ঠীর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের এই বৈঠকে যোগ দিতে ভারতে পৌঁছেছেন। নৈশভোজের মাধ্যমে সম্মেলনটি শুরু হতে যাচ্ছে।
ভারতের সভাপতিত্বে আগামীকাল দুই দিনব্যাপী এই সম্মেলনের মূল আলোচনার অংশটি অনুষ্ঠিত হবে । গত বছরের ডিসেম্বরে ভারত জি-২০ এর সভাপতিত্বের দায়িত্ব পায়।
সূত্র অনুযায়ী, রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরোভ, ব্রাজিলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাউরো ভিয়েইরা, মরিসাসের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যালেন গানু ও আইএলও শের্পা রিচার্ড মার্ক সামান্স, তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুৎ কাভুসোগলু ও অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওয়ং অন্যান্যদের সাথে গতকাল নয়াদিল্লীতে পৌঁছেছেন।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন, জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যানালেনা বায়েরবোক, চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিন গ্যাং, যুক্তরাজ্যের ফরেন সেক্রেটারি জেমস ক্লেভার্লি, ইউরোপীয় ইউনিয়নের উচ্চপদস্থ প্রতিনিধি/ভাইস-প্রেসিডেন্ট জোসেপ ভোরেল আজ সন্ধ্যায় দিল্লীতে পৌঁছবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
জি২০ এর সকল সদস্য দেশ ও বাংলাদেশসহ বিশেষভাবে আমন্ত্রিত দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা আজ নয়াদিল্লী পৌঁছবেন। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এই বৈঠকে যোগ দেবেন। ভারত এই বছর ৯-১০ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের জন্য বিশেষ দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
সূত্র অনুযায়ী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বাংলাদেশ বিমান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে করে আজ বিকেলে নয়াদিল্লী পৌঁছবেন। দিল্লী পৌঁছে তিনি বিকেল ৫টায় বিবেকানন্দ ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনে ‘প্রোমোটিং কালচার অব পিস ফর শেয়ার্ড প্রোসপারিটি: এ ভিশন ফর সাউথ এশিয়া’ বিষয়ের ওপর বক্তৃতা দেবেন।
পরে, তিনি সন্ধ্যায় জি-২০ পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রতিনিধিদলের প্রধানদের জন্য আয়োজিত নৈশভোজে যোগ দেবেন। আগামীকাল জি-২০ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকের দুটি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ যেমন- খাদ্য ও জ্বালানীর ব্যয় বৃদ্ধি ও ক্রমবর্ধমান ঋণের মতো ইস্যুগুলো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হবে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রথম বার্ষিকী ও পশ্চিমের ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের মধ্যে এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
১৯টি দেশ নিয়ে এই জোট গঠিত। দেশগুলো হচ্ছে- আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চীন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, জাপান, রিপাবলিক অব কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
বৈশ্বিক জিডিপি’র প্রায় ৮৫ শতাংশ, বৈশ্বিক বাণিজ্যের ৭৫ শতাংশের বেশি ও বিশ্ব জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশের প্রতিনিধিত্ব করছে জি-২০ সদস্য রাষ্ট্রগুলো। ১৯৯৯ সালে জি-২০ গঠিত হয়।
এদিকে আজ বুধবার দিল্লিতে এক সাংবাদিক সম্মেলনে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা জানিয়েছেন, “রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাত যেভাবে মোড় নিচ্ছে তাতে জি-টোয়েন্টি পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচ্য বিষয় হবে।” খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক
ভারতের সভাপতিত্বে আগামীকাল দুই দিনব্যাপী এই সম্মেলনের মূল আলোচনার অংশটি অনুষ্ঠিত হবে । গত বছরের ডিসেম্বরে ভারত জি-২০ এর সভাপতিত্বের দায়িত্ব পায়।
সূত্র অনুযায়ী, রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরোভ, ব্রাজিলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাউরো ভিয়েইরা, মরিসাসের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যালেন গানু ও আইএলও শের্পা রিচার্ড মার্ক সামান্স, তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুৎ কাভুসোগলু ও অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওয়ং অন্যান্যদের সাথে গতকাল নয়াদিল্লীতে পৌঁছেছেন।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন, জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যানালেনা বায়েরবোক, চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিন গ্যাং, যুক্তরাজ্যের ফরেন সেক্রেটারি জেমস ক্লেভার্লি, ইউরোপীয় ইউনিয়নের উচ্চপদস্থ প্রতিনিধি/ভাইস-প্রেসিডেন্ট জোসেপ ভোরেল আজ সন্ধ্যায় দিল্লীতে পৌঁছবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
জি২০ এর সকল সদস্য দেশ ও বাংলাদেশসহ বিশেষভাবে আমন্ত্রিত দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা আজ নয়াদিল্লী পৌঁছবেন। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এই বৈঠকে যোগ দেবেন। ভারত এই বছর ৯-১০ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের জন্য বিশেষ দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
সূত্র অনুযায়ী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বাংলাদেশ বিমান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে করে আজ বিকেলে নয়াদিল্লী পৌঁছবেন। দিল্লী পৌঁছে তিনি বিকেল ৫টায় বিবেকানন্দ ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনে ‘প্রোমোটিং কালচার অব পিস ফর শেয়ার্ড প্রোসপারিটি: এ ভিশন ফর সাউথ এশিয়া’ বিষয়ের ওপর বক্তৃতা দেবেন।
পরে, তিনি সন্ধ্যায় জি-২০ পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রতিনিধিদলের প্রধানদের জন্য আয়োজিত নৈশভোজে যোগ দেবেন। আগামীকাল জি-২০ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকের দুটি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ যেমন- খাদ্য ও জ্বালানীর ব্যয় বৃদ্ধি ও ক্রমবর্ধমান ঋণের মতো ইস্যুগুলো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হবে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রথম বার্ষিকী ও পশ্চিমের ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের মধ্যে এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
১৯টি দেশ নিয়ে এই জোট গঠিত। দেশগুলো হচ্ছে- আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চীন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, জাপান, রিপাবলিক অব কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
বৈশ্বিক জিডিপি’র প্রায় ৮৫ শতাংশ, বৈশ্বিক বাণিজ্যের ৭৫ শতাংশের বেশি ও বিশ্ব জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশের প্রতিনিধিত্ব করছে জি-২০ সদস্য রাষ্ট্রগুলো। ১৯৯৯ সালে জি-২০ গঠিত হয়।
এদিকে আজ বুধবার দিল্লিতে এক সাংবাদিক সম্মেলনে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা জানিয়েছেন, “রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাত যেভাবে মোড় নিচ্ছে তাতে জি-টোয়েন্টি পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচ্য বিষয় হবে।” খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক