মোদী বললেন, “আমার প্রিয় দেশবাসী। 'মন কি বাত'-এর এই ৯৮তম পর্বে আপনাদের সঙ্গে যোগ দিতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।”
'মন কী বাত' অনুষ্ঠানের ৯৮ তম পর্বে বক্তব্য রাখলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এদিন দেশের শিল্প, সংস্কৃতির পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে উঠে প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে দেশের সার্বিক উন্নয়নের কথাও। ৯৭টি পর্ব পেরিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর এই 'মন কী বাত' অনুষ্ঠান। ৯৮ তম অংশগ্রহণ করতে পেরে আনন্দিত মোদী।
দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তিনি বললেন, “আমার প্রিয় দেশবাসী। 'মন কি বাত'-এর এই ৯৮তম পর্বে আপনাদের সকলের সঙ্গে যোগ দিতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। এই যাত্রায়, আপনারা সবাই 'মন কী বাত'-কে জনগণের অংশগ্রহণের অভিব্যক্তির জন্য একটি চমৎকার প্ল্যাটফর্ম বানিয়েছেন।”
এদিন প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে উঠে এল ভারতের সংস্কৃতির কথা। 'ওস্তাদ বিসমিল্লাহ খান যুব পুরস্কার'-এর কথাও উল্লেখ করলেন তিনি। পাশাপাশি একতা দিবসে আয়োজিত প্রতিযোগিতার কথাও বলেছেন তিনি। এই প্রসঙ্গে মোদী বললেন, 'আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে সর্দার প্যাটেলের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আমরা 'মন কী বাত'-এ তিনটি প্রতিযোগিতার কথা বলেছিলাম। দেশপ্রেমের এই প্রতিযোগিতা, 'গীত', 'লুলাবি'এবং 'রঙ্গোলি'-এর সঙ্গে যুক্ত ছিল।'
এদিন প্রধানমন্ত্রীর কথায় ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের লোক সংস্কৃতির কথাও উঠে এল। প্রধানমন্ত্রী বাংলা, বিহারের বিলুপ্তপ্রায় লোকসংস্কৃতির কথা বলতে গিয়ে পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার ত্রিবেণী কুম্ভ মহোৎসবের প্রসঙ্গ টেনে নতুন করে কুম্ভ মেলার সূচনা করার কথাও বললেন। তাঁর কথায়, 'আমাদের দেশের একাধিক মহান ঐতিহ্য ও পরম্পরা আজ বিলপ্তির পথে। কিন্তু মানুষের নতুন অংশগ্রহণ ও আগ্রহের মাধ্যমেই এগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা চলছে। এই নিয়ে আলোচনা করার ক্ষেত্রে 'মন কী বাত' এর চেয়ে আর ভালো জায়গা কী হতে পারে?'
এদিন মোদীর কথায় উঠে এল ডিজিটাল ইন্ডিয়ার ক্রম বিকাশের কথাও। প্রত্যন্ত গ্রামে অথবা পাহাড়ি এলাকায় চিকিৎসাক্ষেত্রে ডিজিটালাইজেশনের সুবিধাগুলোর কথা তুলে ধরেছেন। কোভিড পরিস্থিতিতে টেলিকনসালটেশন যে কতটা সাহায্য করেছিল, সে বিষয়ও উল্লেখ করেন তিনি। শুধু তাই নয়, টেলিকনসালটেশনের সুবিধাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে ই-সঞ্জীবনী অ্যাপ বড় ভূমিকা পালন করেছে বলেও জানান তিনি।
কিন্তু সত্যিই কি দেশের প্রত্যন্ত গ্রামে পৌঁছচ্ছে এই টেলিকনসালটেশনের সুবিধা? জানতে 'মন কী বাত' অনুষ্ঠানেই ফোনে সিকিমের এক চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী। ওই চিকিৎসক জানান সিকিমের মতো পার্বত্য একালায় সাধারণ রোগের ওষুধের জন্যও বহুদূর যেতে হয় বাসিন্দাদের। সেক্ষেত্রে টেলিকনসালটেশন অত্যন্ত ফলদায়ী।
এরপরই ওই এলাকার ই-সঞ্জীবনীর সুবিধাভোগীর সঙ্গেও ফোনে কথা বলেন মোদী। তিনিও ইতিবাচক সাড়াই দেন। প্রধানমন্ত্রী এদিন ‘স্বচ্ছ ভারত মিশনের’ জন্য হরিয়ানার গ্রামের যুবকদের প্রশংসাও করেন। সর্বশেষে দেশবাসীকে আসন্ন হোলির শুভেচ্ছা জানান তিনি। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক
দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তিনি বললেন, “আমার প্রিয় দেশবাসী। 'মন কি বাত'-এর এই ৯৮তম পর্বে আপনাদের সকলের সঙ্গে যোগ দিতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। এই যাত্রায়, আপনারা সবাই 'মন কী বাত'-কে জনগণের অংশগ্রহণের অভিব্যক্তির জন্য একটি চমৎকার প্ল্যাটফর্ম বানিয়েছেন।”
এদিন প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে উঠে এল ভারতের সংস্কৃতির কথা। 'ওস্তাদ বিসমিল্লাহ খান যুব পুরস্কার'-এর কথাও উল্লেখ করলেন তিনি। পাশাপাশি একতা দিবসে আয়োজিত প্রতিযোগিতার কথাও বলেছেন তিনি। এই প্রসঙ্গে মোদী বললেন, 'আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে সর্দার প্যাটেলের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আমরা 'মন কী বাত'-এ তিনটি প্রতিযোগিতার কথা বলেছিলাম। দেশপ্রেমের এই প্রতিযোগিতা, 'গীত', 'লুলাবি'এবং 'রঙ্গোলি'-এর সঙ্গে যুক্ত ছিল।'
এদিন প্রধানমন্ত্রীর কথায় ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের লোক সংস্কৃতির কথাও উঠে এল। প্রধানমন্ত্রী বাংলা, বিহারের বিলুপ্তপ্রায় লোকসংস্কৃতির কথা বলতে গিয়ে পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার ত্রিবেণী কুম্ভ মহোৎসবের প্রসঙ্গ টেনে নতুন করে কুম্ভ মেলার সূচনা করার কথাও বললেন। তাঁর কথায়, 'আমাদের দেশের একাধিক মহান ঐতিহ্য ও পরম্পরা আজ বিলপ্তির পথে। কিন্তু মানুষের নতুন অংশগ্রহণ ও আগ্রহের মাধ্যমেই এগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা চলছে। এই নিয়ে আলোচনা করার ক্ষেত্রে 'মন কী বাত' এর চেয়ে আর ভালো জায়গা কী হতে পারে?'
এদিন মোদীর কথায় উঠে এল ডিজিটাল ইন্ডিয়ার ক্রম বিকাশের কথাও। প্রত্যন্ত গ্রামে অথবা পাহাড়ি এলাকায় চিকিৎসাক্ষেত্রে ডিজিটালাইজেশনের সুবিধাগুলোর কথা তুলে ধরেছেন। কোভিড পরিস্থিতিতে টেলিকনসালটেশন যে কতটা সাহায্য করেছিল, সে বিষয়ও উল্লেখ করেন তিনি। শুধু তাই নয়, টেলিকনসালটেশনের সুবিধাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে ই-সঞ্জীবনী অ্যাপ বড় ভূমিকা পালন করেছে বলেও জানান তিনি।
কিন্তু সত্যিই কি দেশের প্রত্যন্ত গ্রামে পৌঁছচ্ছে এই টেলিকনসালটেশনের সুবিধা? জানতে 'মন কী বাত' অনুষ্ঠানেই ফোনে সিকিমের এক চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী। ওই চিকিৎসক জানান সিকিমের মতো পার্বত্য একালায় সাধারণ রোগের ওষুধের জন্যও বহুদূর যেতে হয় বাসিন্দাদের। সেক্ষেত্রে টেলিকনসালটেশন অত্যন্ত ফলদায়ী।
এরপরই ওই এলাকার ই-সঞ্জীবনীর সুবিধাভোগীর সঙ্গেও ফোনে কথা বলেন মোদী। তিনিও ইতিবাচক সাড়াই দেন। প্রধানমন্ত্রী এদিন ‘স্বচ্ছ ভারত মিশনের’ জন্য হরিয়ানার গ্রামের যুবকদের প্রশংসাও করেন। সর্বশেষে দেশবাসীকে আসন্ন হোলির শুভেচ্ছা জানান তিনি। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক
যোগাযোগ করুন
আমাদের সদস্যতা


Contact Us
Subscribe
News Letter 
