এই সপ্তাহের শুরুতে, ভারত বিশ্ব শান্তিসেবার একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য অর্জন করেছে - ২০২৪ সালের ৮ জানুয়ারি ভারতের সকল মহিলা প্লাটুনের অবৈশ্বিক শান্তিসেবায় প্রথম বার এবিআইয়ে পদবী অর্জন করেছিল। এই পদবীটি সমুদ্রপৃষ্ঠে সুদান এবং দক্ষিণ সুদানের মাধ্যমে অবস্থিত এবুএইয়েও অঞ্চলে নিরাপদতা সংশয়ী ইউনাইটেড নেশনস ইন্টারিম সিকিউরিটি ফোর্স (ইউনিসফা) এর আওতায় পরিচালিত হয়েছিল। ২০২৩ সালের আদিমাসে, ভারত সংযুক্ত রাষ্ট্র প্রবাসী বাহিনী মিশনে নারী শান্তিকর্মীদের প্রেষণ করেছিল যা লাইবেরিয়াতে ২০০৭ সালে তাদের প্রথম সম্পূর্ণ নারী সমূহের নিয়োগের চেষ্টা করে ছিল। এই ওয়ানিশ নিরাপত্তা দলটি মৌলিকভাবে সামাজিক যোগাযোগ ও নিরাপত্তায় স্থাপন করা হয়েছে, যা সংঘটিত সংঘর্ষ অঞ্চলে নারী ও শিশুদের মানবিক প্রয়োজনগুলি সমাধান করায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন। এটি ভারতের শান্তিসেবার বৃদ্ধিশীলতা সঙ্গে প্রতিষ্ঠিত। এভিয়েনে সমস্ত-নারী পল্টুনটির কার্যক্ষমতা ও সম্পৃক্ত তথ্যের ফলে প্রশংসার দায়িত্ব তাহার উপর ঢাকলো নগরীর সমস্ত পক্ষগুলির৷ মাদ্রিদ এবিসেফায় সংবাদ প্রতিক্রিয়ার জন্য বস্তুনিষ্ঠ সচিব মহাসচিব জিয়ান-পিয়েয়ার লাকরোয়ে এই প্রতিষ্ঠানটি প্রশংসা জানান, মহিলা শান্তিকর্মীদের কার্যক্ষমতা ও সহমর্মিতা বর্ণনা করেন। ইউনেসফার কার্যালয়ের মনোনিয়ন অনুসারে, আবিয়েনী পুলিশ সার্ভিস বলার্তিত্ব ও এলাকায় সশস্ত্র বাহিনীদের পুনঃনির্ধারণ পর্যবেক্ষণামূলক। ভারতের শান্তিসেবা ঐতিহ্যকে অভিধান করা হয় এই পদবীর উত্তমিতি, কারণ ভারতীয় দলগুলির সম্পূর্ণ অংশগ্রহণের জন্য নারী এবং শিশুদের সামুদায়িক উন্নয়ন প্রকল্পে ঐপচ্ছন্দিক ভূমিকা অত্রান্তর্গত হয়েছিল কঙ্গো এবং দক্ষিণ সুদান সংঘসম্প্রসারতত্বে। পদবীর এই উদযাপনের সময়, নিউ ইয়র্কে ভারতের ইউএন স্থায়ী প্রতিষ্ঠানিক প্রতিনিধি রুচিরা কম্বোজে টুইট করেন, "এখানে যুদ্ধের আক্রান্ত যোগাযোগের জন্য এর কর্মক্ষেত্র ব্যাপচেষ্টা থেকে নারী দলের যে কোনও কৃতিত্ব অদ্যাফিতভাবে রেখেছিলেন। এদের কার্যক্ষমতা প্রতিষ্ঠাননির্মাণের মূল অংশ।" এই পদবীর মাধ্যমে শান্তিসেবায় এবং জাতিগড়িতে নারীদের বৃদ্ধি ও সামরিকীকরণে নারীদের ভূমিকা তীব্রভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এভিয়েতে সকল মহিলা পল্টুনটির প্রথমবারের উদযাপিত বার্ষিক উপলক্ষে এটি তাদের অর্জন চরণ উপহার এবং ভারতের শান্তি, সমানতা ও বিশ্বব্যাপী সশক্তিকে পুনরায় সামরিকীকরণ করা হয়।